আজ শিশু হাসপাতালে আবারো চিকিৎসক প্রহৃতের ঘটনা ঘটেছে। সার্জারী ইউনিটি ৩ তে একটি OA(oesphageal atresia) and TOF(tracheo oesophageal fistula)এর রোগী ভর্তি ছিলো।রোগীর অবস্থা ভালো ছিলো না বলে রোগীকে NICU তে রাখা হয়েছিল।আজ সকালে অপারেশনের জ্জন্য রোগীকে প্রস্তুত রাখা হয়।সকাল ১২ টা একটু আগে সার্জন রোগীকে ওটিতে আনার জন্য একজন ওর্য়াড বয়কে পাঠান।কিন্তু ইতিমধ্যে রোগীর লোক কোথায় থেকে যেন খবর পায় তাদের বাচ্চার অপারেশন আজ হবে না।তারা NICUএর দায়িত্ব প্রাপ্ত একজন মহিলা ডাক্তারদের সাথে কথা কাটাকাটি শুরু করেন।ঐ বিভাগের একজন সহকারী অধ্যাপক, যিনি অত্যন্ত ভালো মানুষ হিসেবে পরিচিত।তিনি রোগীর লোকদের সাথে কথা বলতে আসলে রোগীর লোকেরা সে সহকারী অধ্যাপকের নাকে ঘুষি মারেন এবং চর থাপ্পর মারেন।
পরবর্তীতে আক্রমণকারীকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
এরপরেও চিকিৎসক সমাজ প্রতিবাদ লিপি, মানব বন্ধন কিংবা কারো আশ্বাসে তুষ্ট থাকবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সব কিছু স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করবে।
আর কত?
ভালই চলছে দেশ। এভাবে চললে কিছুদিন পর অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসা এর জায়গায় শুধু অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান ও শিক্ষাই থাকবে। অবশ্য শিক্ষাও কিছুদিন পর পালাবে বলেই মনে হচ্ছে।
এখনো আছে নাকি। আমিতো ভয়ে বাংলা মিডিয়াম আর তার ইংলিশ ভার্সন দুই থেকেই পালাইলাম।
platform theke ekta andoloner dak dile valo hoy..cz kono songothon cara unity hoy na..r unity cara kono andolon o hoy na….
জি তাঁর আগে প্রচুর কাজ করা দরকার সেখান হাত লাগান
Avabe ar koto din??????
ভাল হইছে।এবার প্রফেসার এর অপেক্ষায় রইলাম।জুনিয়রদের পিঠে কাঁঠাল ভেংগে আর কয় দিন?
খুব ভাল হইছে।দে ডিজার্ভ ইট।কোন জুনিয়র লেভেলের ডাক্তার হ্যারাস হইলেই স্যারদের প্রফেসনালিজম শেখানোর ধুম পড়ে যায়।এখন বলুক যে এসিসটেন্ট প্রফেসর এর ব্যবহার খারাপ জন্য মার খাইছে।