কিছুদিন আগেই সারা বাংলাদেশের প্রায় শতাধিক ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে অনুষ্ঠিত হল এমবিবিএস’র ভর্তি পরীক্ষা।
এরপর অনেকেই সরকারি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়ে গেল।
কিন্তু এর মধ্যে অনেকে আছে যারা মেডিকেল কলেজে পড়ার সুযোগ পেলেও,দারিদ্রতা আর আর্থিক অভাবে সামান্য ভর্তি হওয়ার সুযোগই পাচ্ছে না। এদের মধ্যে একজন সুস্মিতা কর্মকার। মেরীট লিস্টে সুস্মিতার নাম বগুড়া মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ আসলেও টাকার অভাবে ভর্তি হতে পাচ্ছিল না। তাই সুস্মিতাকে অর্থ দিয়ে সাহায্য করার জন্য, জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় “দুঃখের কথা কার কাছে গিয়া কই” শিরোনামে একটি লেখা ছাপানো হয়।
প্রফেসর ডা. মনজুরুল আলম,বিএসএমএমইউ তে নাক-কান-গলা বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি সুস্মিতার ব্যাপারে জানতে পেরে, আর কিছু না ভেবেই তার সকল পড়ালেখার দায়িত্ব নিয়ে নিয়েছেন ।
প্রফেসর মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, ” বগুড়ার শহিদ জিয়াউর রহমান মেডিকাল এ ভর্তির সুযোগ প্রাপ্ত মেধাবী সুস্মিতা কর্মকার এর ১ম বর্ষ এমবিবিএস থেকে শুরু করে ডাক্তার হওয়া পর্যন্ত পড়াশুনার যাবতীয় খরচের দায়িত্ব বহন করতে আগ্রহী আমি । সারা বাংলাদেশে এত গরিব শিক্ষার্থী আছে , তাদের মধ্যে একজন কে হলেও পড়ানোর সুযোগ পেয়েছি। সত্যিই খুব আনন্দ লাগছে। এইমুহূর্তে সুস্মিতার বাবার সাথে ফোনালাপের পর এ সিদ্ধান্ত প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।সবাই সুস্মিতার জন্য এবং আমার জন্য দোয়া করবেন।”
Like a dream comes true
Nice joke
What kind of joke it was!!
ekta valo kaj ke encourage koren….erokom faltu comment na kore
Akane joke ar ki holo bolben???!!!!
Akane joke ar ki holo bolben?!! Apni news ta k joke bollen keno ?!!! Apnar kase ki news ta fake mone hocche??? Answer diben asha kori.
Sir ekjon onukoronio dristanto
Sir ar moto manus amdr society te aro onek besi proyojon .News ta pore onek valo laglo sir ar jonno onek doa roilo oni jeno meyeta k sotti doctor howa porjonto sob expense bear korte pare ar meyetio jeno somoy moto valo vabe study kore akjon valo doctor hote pare.