দেশব্যাপী চিকিৎসক নির্যাতনের প্রতিবাদে সোমবার দুপুরে রাজধানীর তোপখানা রোডের বিএমএ ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে চার দফা কর্মসূচি পালন করার ঘোষণা করেন সংগঠনের মহাসচিব ইকবাল আর্সলান।
এ চার দফা কর্মসূচি হলো-
১. ১৪ মে সকল চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে কালোব্যাজ ধারণ,
২. ওই দিন রাজধানীর শাহবাগ চত্বরে দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত মানববন্ধন,
৩. মানববন্ধন চলাকালে দেশব্যাপী চিকিৎসকদের এক ঘণ্টার কর্মবিরতি। তবে এসময় জরুরি চিকিৎসা সেবা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
৪. পরের দিন ১৫ মে সকল বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের প্রাইভেট চেম্বারে বিকেল ৫টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত দুই ঘণ্টার কর্মবিরতি পালন করা হবে।
কর্মসূচি ঘোষণার সময় সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএমএ’র সভাপতি ডা. মাহমুদ হাসান, সহ-সভাপতি অধ্যাপক কামরুল হাসান খান, যুগ্ম-মহাসচিব এমএ আজিজ প্রমুখ।
বিএমএ’ মহাসচিব ইকবার আর্সলান অভিযোগ করেন, দেশে গত ছয় মাসের চিত্র দেখলে বোঝা যায়, চিকিৎসক নির্যাতনসহ স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠানগুলোতে এ বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির পেছনে কোনো বিশেষ চক্র কাজ করছে। সাম্প্রতিক বিশৃঙ্খলায় এখন পর্যন্ত ২২টি হামলা ও মামলা দায়েরের ঘটনা ঘটেছে।
বিএমএ নেতা জানান, সংগঠনের এই কর্মসূচি ঘোষণার পর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইন্টার্ন ডাক্তাররা তাদের ৪৮ ঘণ্টার কর্মবিরতি কর্মসূচি প্রত্যাহার করবেন। যদি বিএমএ’র এ কর্মসূচি ঘোষণার পরও তারা কর্মসূচি তুলে না নেয় তবে তাদের বিরুদ্ধে প্রযোজনীয় পদক্ষেপ নেবে বিএমএ।
ইন্টার্ন ডাক্তাররা তাদের ৪৮ ঘণ্টার কর্মবিরতি কর্মসূচি প্রত্যাহার করবেন। যদি বিএমএ’র এ কর্মসূচি ঘোষণার পরও তারা কর্মসূচি তুলে না নেয় তবে তাদের বিরুদ্ধে প্রযোজনীয় পদক্ষেপ নেবে বিএমএ, কিন্তু আমার প্রশ্ন হল … প্রতিষ্ঠানে কালোব্যাজ ধারণ,
শাহবাগ চত্বরে দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত মানববন্ধন ও এক ঘণ্টার কর্মবিরতি, ৫টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত দুই ঘণ্টার কর্মবিরতি পালন করাই কি সব??? আমার যেই ভাইকে কুত্তারা মারল তাদের বিচার এর কি কোনও দাবি বিএমএ এর নাই…… এই কালোব্যাজই কি আমাদের নিরাপত্তা দিবে???????