সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আসন্ন মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের গুজব ছড়ালে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের আওতায় ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। বুধবার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা জানান। হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামের সদস্যদের সঙ্গে এমবিবিএস এবং বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আসন্ন মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা স্বচ্ছ হবে এমন আশা ব্যক্ত করে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে গতবছর যে গুজব উঠেছিল আশা করছি এবছর সেরকম কিছু হবে না। কঠিন নিরাপত্তা ও স্বচ্ছতার মধ্য দিয়ে এবছর মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হবে। প্রশ্ন ফাঁসের কোনও অভিযোগ আসবে না বলেই আমার বিশ্বাস। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, জামায়াত-শিবির পরিচালিত রেটিনা কোচিং সেন্টারের বিরুদ্ধে আগেও আমার কাছে অভিযোগ এসেছে। এই কোচিং সেন্টার বন্ধে আমি উদ্যোগ গ্রহণ করবো। কোচিং সেন্টারের নামে যারা জাল-জালিয়াতি করে তাদের বন্ধ করা হবে। আগামীতে মেডিকেল কোচিং রাখা হবে কি না তা সংশ্লিষ্টদের সাথে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
সভায় স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালিক, স্বাস্থ্য সচিব সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, অধিদপ্তরের পরিচালক (চিকিৎসা, শিক্ষা ও জনশক্তি উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. আব্দুর রশিদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত; আগামী ৭ অক্টোবর ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস এবং ৪ নভেম্বর বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
It means that leaking of questions in admission test is legalized & no any is allowed to raise any objection !!! Where we are going ?
😛
ফাঁস হইলে হপে, কিন্তু কুন কতা হপে না।
তার মানে এখন ফাঁস হইলেও বলা যাবে না!
ভালোই! ?
hahaha
আবালের গর্জন
juggo sthane ojuggo lok… at least health e kono Doctor k minister kora uchit 😐
গুজবে কান দেবেন না
তবে যা রটে তার কিছুতো বটে..