গতকাল সকালে আমার এক বন্ধু ডাঃ মিহাদ হক সরকার-এর ফোন পেয়ে কর্মব্যস্ত দিন শুরু হলো। সিলেটের অদূরে মাধবপুরের ঘটনা এটিঃ-
ফরিদপুর মেডিকেলের অস্টম ব্যাচের ছাত্র ডাঃ কিশলয় সাহা (২৭তম বিসিএস) প্রতিদিনের মতো গত পরশুদিনও রোগী দেখছিলেন। ঠিক বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিটে রিফাত ও পিন্টু নামের ২জন (পূর্ব পরিচিত) কিশলয় দা’র চেম্বারে তাঁদের ছবি সত্যয়িত করাতে আসেন। কিশলয় দা’র কাছে তখন সিল ও প্যাড না থাকায় উনি তাদেরকে পরে আসতে বলেন। কিছুটা ক্ষুব্দ হয়ে চেম্বার ত্যাগ করার সময় তাঁরা গালি দিয়ে চলে যান। তখন কিশলয় দা চেয়ার ছেড়ে উঠে গিয়ে তাঁর প্রতিবাদ জানান। মুহুর্তেই স্থানীয় গিয়াসুদ্দীনের ছেলে রিফাত ১৫-২০জন লোক এনে বেদম প্রহার করেন কিশলয় দা’কে, যে গিয়াসুদ্দীন’কে কিশলয় দা মাসের পর মাস ফ্রি চিকিৎসা করে আসছেন, এমনকি হামলা কারী রিফাত ও পিন্টু’কে নিজের ছোট ভাইয়ের মতোই স্নেহ করতেন। উল্লেখ্য এই যে- রিফাত ও পিন্টু উভয়েই সক্রিয় রাজনীতির সাথে জড়িত!
আমরা প্ল্যাটফর্ম পরিবার এই হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই এবং আবারো জোর গলায় বলতে চাই- “চিকিৎসকের নিরাপদ কর্মস্থল চাই”
Kobe sesh hobe asob borborota?kisholoy r jonno sohomormita…r sob nirjaton r biruddhe protibad janay…
এটা কবেকার ঘটনা। আদৌ সত্য কিনা কেমনে বুঝবো? অনলাইনে তো সুত্রের কোন বালাই নেই।
Dr. Manab Kumar, ভাই, আপনি প্ল্যাটফর্ম গ্রুপে আছেন আমরা জানিনা, অনলাইনে ডাক্তারদের সব ধরনের খবর যেগুলো সাধারন মিডিয়া ইগ্নোর করে কিংবা বিকৃতভাবে উপস্থাপন করে তার সত্য উপস্থাপন (ভিকটিম কিংবা প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে) করে আসছে প্ল্যাটফর্ম ১ বছরের বেশি সময় ধরে। আমরা যদি অনলাইন মিডিয়াগুলোর ভিত্তিহীন বিকৃত তথ্যগুলো এক নিমিষে বিশ্বাস করতে পারি কোন সূত্র ছাড়া তাহ্লে আমাদের নিজেদের মিডিয়ার তথ্য বিশ্বাস করতে অসুবিধা কোথায়? এই পোস্টের তারিখ ১২ ডিসেম্বর। এবং লেখা হয়েছে পরশুদিন অর্থাৎ ১০ তারিখের ঘটনা এটা। আলাদা করে তারিখ দেয়া উচিত ছিল, এটা একটা ভুল। আর সূত্র হিসেবে বলা হয়েছে ভিক্টিমের কলিগ এর ফোন পেয়ে এই প্রতিবেদক পোস্টটি দিয়েছেন।