একজন ফিজিওলজি জাদুকরের জন্য স্মৃতিচারনা:প্রফেসর (ডাঃ) মাহমুদুর রায়হান হাসান

RENAL CELL carcinoma তে আক্রান্ত হয়ে মাত্র ৫২ বছর বয়সে(২৮.০৩.৬৩-১২.০২.১৫) সকলকে কাঁদিয়ে চলে গেলেন বৃহ:পতিবার রাত ৮:০০ টায়; আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজের অন্যতম হাসোজ্জ্বল এবং সকলের প্রানপ্রিয় স্যার ফিজিওলজি ডিপার্টমেন্টাল হেড প্রফেসর ডা: মাহমুদুর রায়হান হাসান। স্যারের অসাধারণ ও নৈপুণ্য বাচনভঙ্গি ছাত্র ছাত্রী দের জন্য সবসময়ই প্রেরণা মূলক ছিল। সবসময় সদালাপী স্যার বলতেন,প্রেরণা দিতেন ” আরেহ! বকা খাইয়া মন খারাপ কর ক্যান মিয়া? দুই দিনের দুনিয়াটা।হাসবা- সবসময়ই হাসবা। বুঝলা? ” 12880_614567875340486_8644212725896052182_n
সবসময়ই স্যার বলতেন তার ছাত্র ছাত্রী দের – ” মেডিকেল এ ভাল করার তিনটাই উপায়-
১.পড়তে হবে
২.পড়তে হবে এবং
৩.পড়তেই হবে। ”
প্রফ: ডা: মাহমুদুর রায়হান হাসান ঢাকা মেডিকেলের k-38 ব্যাচের ছাত্র ছিলেন। ১৯৯৪ এ উনি BSMMU থেকে DCH এ পোস্ট গ্রাজুয়েশন করেন। এছাড়াও স্যার দীর্ঘ দিন (৫-৭ বছর) খুলনা মেডিকেল এ চাকরীরত ছিলেন। এরপর তিনি এনাম মেডিকেল, জহুরুল হক মেডিকেল,খাজা ইউনুস আলি মেডিকেল, হলি ফ্যামিলি মেডিকেল এ ছিলেন। ২০০৮ সাল থেকে উনি আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল এর সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন।

লেখক CHOUDHURY SADIA FAHMIDA
Akmmc-03 bach

ডক্টরস ডেস্ক

42 thoughts on “একজন ফিজিওলজি জাদুকরের জন্য স্মৃতিচারনা:প্রফেসর (ডাঃ) মাহমুদুর রায়হান হাসান

  1. sir jkhn e dekhten khu sundor kre ekta hashi diten bolten poro porar bikolpo nai …jano bujho…last jedin dkeha hoise sir blsiln amr jnne doa koiro ektuo osustho.eto sundor hasi die blsiln j amra vabsilm fire asben 🙁 kintu vabionei j ………..allah unake santy dik

  2. স্যার এর ছবিটা দেখে চোখের পানি থামাতে পারছি না :'( স্যার কে icu তে দেখতে গিয়েছিলাম। বারবার চোখের সামনে স্যার এর মুখ টা ভাসছে 🙁 অনেক ভাল মানুষ ছিলেন,অনেক ভাল শিক্ষক ছিলেন স্যার ।
    আল্লাহ্‌ স্যার কে বেহেস্ত নাসিব করুক। আমিন

  3. উনি কখনো আমার শিক্ষক ছিলেন না । আমাদের মেডিকেল কলেজে ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবে যেতেন। উনার বাসা ছিলো বাসাবো আমি থাকতাম মুগদাপাড়া। চলতি পথেই দেখা হত বেশি। প্রাণ খুলে গল্প করতেন। সাদাসিধা ছিলেন। বাহন পরিবহনে করে নিয়মিত আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজে যেতেন ক্লাস নিতে। বাজিতপুরেও যেতেন পাশাপাশি। হঠাৎ করে আজ জানলাম উনি নাই।
    ভালো মানুষ দুনিয়াতে বেশিদিন থাকে না।

  4. আমার মেডিক্যাল জীবনের হাতেখড়ি যাদের হাতে তাদের অন্যতম একজন প্রয়াত শ্রদ্ধেয় মাহমুদ হাসান স্যার। স্বভাবসুলভ সদা হাস্যোজ্জ্বল স্যারের মন বিমর্ষ খুব দেখেছি বলে মনে হয়না। ছাত্র হিসেবে যেমন তাকে পাওয়া, অতপর তার বিভাগের প্রভাষক হিসেবে অনেক কাছে থেকে পাওয়া। স্যারের ভাঙ্গা গলায় জ্যোতি বলে ডাক টা বার বার কানে এসে ভাসতেসে।
    যেখানেই থাকুন ভাল থাকুন স্যার।

  5. আমার মেডিক্যাল জীবনেরহাতেখড়ি যাদের হাতে তাদের অন্যতমএকজন প্রয়াত শ্রদ্ধেয় মাহমুদ হাসান স্যার।স্বভাবসুলভ সদা হাস্যোজ্জ্বল স্যারের মনবিমর্ষ খুব দেখেছি বলে মনে হয়না।ছাত্র হিসেবে যেমন তাকে পাওয়া,অতপর তার বিভাগের প্রভাষকহিসেবে অনেক কাছে থেকে পাওয়া।স্যারের ভাঙ্গা গলায়জ্যোতি বলে ডাক টা বার বারকানে এসে ভাসতেসে।যেখানেই থাকুন ভাল থাকুন স্যার।

  6. shocking! Innalillahi..w.i.rajiun…
    we got him at DMC when we were in 1st year @2001..He was such a great teacher full of humour and humanistic quality…Last I met him @Shahabagh 3 years back…He was so cordial all the time…
    May Allah give him Jannat…
    My respect and dua for his departed soul

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Time limit is exhausted. Please reload the CAPTCHA.

Next Post

শ্রদ্ধাঞ্জলিঃ ডাঃ জহুরুল মাওলা চৌধুরী

Sat Feb 14 , 2015
একটি শোক সংবাদ ঢাকা মেডিকেল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ এবং সার্জারি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, বর্তমানে গনস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক ডেন্টাল কলেজের অধ্যক্ষ এবংসার্জারি বিভাগের সম্মানিত শিক্ষক আমাদের সবার প্রিয় প্রফেসর ডা: জহুরুল মাওলা চৌধুরী আজ বেলা ২ ঘটিকায় গনস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল কলেজে ফাইনাল প্রফেশনাল পরীক্ষা নেয়ার পর চেয়ারে বসা অবস্থায় মারা গিয়েছেন।। ইন্নালিল্লাহি […]

Platform of Medical & Dental Society

Platform is a non-profit voluntary group of Bangladeshi doctors, medical and dental students, working to preserve doctors right and help them about career and other sectors by bringing out the positives, prospects & opportunities regarding health sector. It is a voluntary effort to build a positive Bangladesh by improving our health sector and motivating the doctors through positive thinking and doing. Platform started its journey on September 26, 2013.

Organization portfolio:
Click here for details
Platform Logo