“This day was created as a day set aside to say “Thank You” to and show appreciation to your dentist.”
This day বলতে বুঝিয়েছে ৬ মার্চ মানে এই দিনটা আসলে কেন ওয়ার্ল্ড ডেন্টিস্ট ডে কিংবা ন্যশনাল ডেন্টিস্ট ডে হল । আসলে কে দিনটির উদ্ভাবক , জানা না গেলেও জানা গেছে কেন দিনটি দন্ত চিকিৎসকদের জন্য এত মূল্যবান ।
আসলে আমরা দাঁতের ডাক্তার বলতেই তাদের সেই যন্ত্রপাতি আর ডেন্টাল চেয়ারটার কথা ভেবেই এত ভয় পাই যে অনেক সময় দাঁতের সমস্যা হলেও তাদের কাছে যেতে খুব ভয় পাই। ডেন্টিস্ট এমন একটা মানুষ যার নাম শুনলেই অনেকের আত্না শুকিয়ে যাওয়ার অবস্থা হয় । কিন্তু যখন দাঁতের সমস্যা হয় তখন না গিয়ে আর উপায় থাকে না। আর যখন গিয়ে দাঁতের সঠিক চিকিৎসা টা পেয়ে যাই তখন ডেন্টিস্ট কে পৃথিবীর সব থেকে ভাল মানুষের একজন বলে মনে হয়। তখন মনে হয় আসলেই তারা না থাকলে কি হত ?
দিনটা পালনের উদ্দেশ্য এরকম কিছুই মানে দিনটি এই দিনটি তে হয়ত আপনি আপনার ডেন্টিস্ট কে ধন্যবাদ জানাতে পারেন , যে মানুষটার কারনেই আপনি আজকে সুস্থ হাসি হাসতে পারছেন । কিংবা এই দিনটাতে আপনি একটা নতুন ভাল ব্রাশ ব্যবহার করা শুরু করে পুরানো টা ফেলে দিলেন কিংবা এই দিন থেকে নিজের কাছে শপথ নিলেন যে আজ থেকেই সময় মত আর নিয়ম মত দাঁতের যত্ন নেবেন ।
আর ডেন্টিস্ট দের জন্য দিনটি হল বিভিন্ন অনুষ্ঠান কিংবা সেমিনারের আয়োজন করে দন্ত বিষয় নিয়ে আরও জ্ঞ্যান অর্জন করা, রিসার্চ করা । কিভাবে নিত্য নতুন পদ্ধতি তে রোগীর রোগ নির্ণয় করা যায় , সেসব নিয়ে আলোচনা করা ।
আমাদের দেশে প্রতি বছর ৬ মার্চ এই দিনটি বেশ জাক-জমকপূর্ণ ভাবে দিনটি পালিত হয়। র্যালি , সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান , আলোচনা সভা ইত্যাদি দিয়ে দিনটি পালিত হয়। এবারও ব্যতিক্রম ছিল না ।গতকাল শুক্রবার ৬ ই মার্চ, ২০১৫ এ , শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর ডেন্টাল ইউনিট এর আয়োজনে আজকে বাংলাদেশের সকল ডেন্টাল কলেজের শিক্ষার্থী আর দন্ত চিকিৎসকদের মিলন মেলা ছিল শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মিলনায়তনে। র্যালি , সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান , আলোচনা সভা আর উপহার সামগ্রি প্রদান ইত্যাদি আয়োজনে ভরপুর ছিল দিনটি । আশা করি প্রতি বছর এভাবে কিংবা আরও বড় পরিসরে দিনটি পালিত হবে এবং দন্ত চিকিৎসা নামক বিষয়টি আরও বিস্তৃতি লাভ করতে সক্ষম হবে ।
সারা বাংলাদেশে ২৩টি উপজেলায় ২০শ্য্যা বিশিষ্ট সরকারি হাসপাতাল আছে যেগুলোর কোনো স্থাপনা নাই কিন্তু ডাক্তার পোষ্টিং দেওয়া আছে,এসব হাসপাতালে কর্মরত চিকিৎসক এবং অন্যান্য দের বেতন বছরে একবার হয় কারণ হিসেবে বলা হয় হাসপাতালের স্থাপনা নাই,আর ডাক্তাররা কেউ কেউ সদর হাসপাতালে বেগার খাটছে কোন বেতন ছাড়া।আমাদের কথা হল স্থাপনা না থাকলে কেন নিয়োগ দেয়া হয় আর বেতন কেন বছরে একবার হবে??সব ডাক্তার ত কনসালটেন্ট না যে বেতন না হলেও চলবে মেডিকেল অফিসাররা মানবেতর জীবন যাপন করছে।এগুলো দেখার কি কেউ নাই?
ভাই প্রায় প্রত্যেকটা পোস্টে আপনার একই অপ্রাসংগিক কমেন্ট কেমন দেখায়? আপনি প্রথমবার যখন এই বিষয়টি নিয়ে কমেন্ট করেন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হওয়ায় আপনার সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে আপনি আমি নিজেই চিকিৎসক কিনা জানতেন চান এবং পরবর্তিতে কোন রেস্পন্স করেন নি। এই বিষয়টা নিয়ে সকলের এক সাথে জানা এবং কাজ করার প্রয়োজন কিন্তু সেটা না করে প্রতিটি পোস্টে এরকম প্রাসংগিক কমেন্ট বিষয়টিকে দূর্বল করে দিবে। আপনার উত্তরের প্রত্যাশায়