২৮শে এপ্রিল,২০২০
করোনা থেকে সেরে উঠা ব্যাক্তির রক্তের প্লাজমা অন্য রোগীর শরীরে প্রবেশ করিয়ে এন্টিবডি তৈরী করা হয়।আমেরিকা সহ বেশ কিছু দেশ সফল হয়েছে এই পদ্ধতিতে।
বাংলাদেশে প্রথম প্লাজমা দাতা হলেন ডা.জোয়ারদার রাকিন মঞ্জুর ।তার শরীর থেকে নেওয়া প্লাজমা ব্যাবহার করা যাবে চার জন করোনা আক্রান্ত রোগীর শরীরে।
করোনার সাথে যুদ্ধ করে জিতে যাওয়া সাহসী করোনা যোদ্ধা ডা.জোয়ারদার রাকিন মঞ্জুর বাংলাদেশে সর্বপ্রথম নিজের শরীর থেকে প্লাজমা ডোনেট করে এদেশে করোনাভাইরাস রোগের চিকিৎসায় ইতিহাস সৃষ্টি করলেন।
ডা.জোয়ারদার রাকিন মঞ্জুর ঢাকা মেডিকেলে রোগী দেখার সময় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হন। এরপর তার পরিবারের সদস্যও সংক্রমিত হয় এই ভাইরাসে। তবুও দমে যায় নাই এই চিকিৎসক। এখনো ভাবছেন কিভাবে বাচানো সম্ভব এক একটি প্রাণ।
ব্লাড ট্রান্সফিউশন বিশেষজ্ঞ ডা.আশরাফুল হক ৮০০ এম এল প্লাজমা সংগ্রহ করেন ডা.রাকিন মঞ্জুরের শরীর থেকে।
উল্লেখ্য গত ১৮ ই এপ্রিল সরকার প্লাজমা থেরাপি নিয়ে কাজ করার জন্য একটি কমিটি গঠন করে।এই চিকিৎসা পদ্ধতির প্রটোকল তৈরীর কাজ শেষ করেন কর্তৃপক্ষ।
ডা.রাকিন মঞ্জুর কে প্ল্যাটফর্ম পরিবারের পক্ষ থেকে স্যালুট।
নিজস্ব প্রতিবেদক
ওয়াসিফ হোসেন