প্ল্যাটফর্ম নিউজ
বুধবার, ২৯শে এপ্রিল, ২০২০ খ্রিস্টাব্দ
লেখা: অধ্যাপক ডা. কাজী মুশতাক হোসেন
(সভাপতি, বাংলাদেশ সোসাইটি অফ রেডিয়েশন অনকোলজিস্টস।)
#জরুরী না হলে রেডিওথেরাপি শুরু করার প্রয়োজন নেই।
#দ্রুত বর্ধনশীল টিউমারের ক্ষেত্রে রেডিওথেরাপি শুরু করুন।
#আর্জেন্ট বা জরুরী ক্ষেত্রে রেডিওথেরাপি শুরু করুন।
#কোভিড-১৯ ধরা পড়লে চিকিৎসাধীন রোগীর রেডিওথেরাপি বন্ধ করুন।
#যাদের রেডিওথেরাপি চিকিৎসা চলছে তারা সুস্থ থাকলে চিকিৎসা চলতে পারে তবে পারিপার্শিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে রোগী নিজেও চিকিৎসা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিলে তাকে সেভাবে সহায়তা করুন।
#হাইপো ফ্রাকশনেশন এর মাধ্যমে দ্রুত চিকিৎসা শেষ করুন। (যাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)
#ফুসফুসে/বুকে রেডিওথেরাপি বন্ধ করুন।
#ব্রেস্ট এবং প্রস্টেট এ রেডিওথেরাপি বন্ধ রাখুন।
#জটিল চিকিৎসা পরিহার করুন।
#দুই তৃতীয়াংশ স্টাফ কাজ করুন, বাকী এক তৃতীয়াংশ ছুটিতে থাকবেন যেন একটা ব্যাক-আপ ব্যবস্থা থাকে নতুবা সবাইকে এক সাথে কোয়ারান্টাইনে যেতে হতে পারে।
#স্ক্রীনিং না করে কেমোথেরাপি শুরু করা যাবে না।
#প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ওরাল কেমো বা হরমোন থেরাপি শুরু করুন।
#ইকোকার্ডিওগ্রাম করা যাবে না।
#রক্ত পরীক্ষা যত কম করানো যায়।
#অন্যান্য দেশের অভিজ্ঞতা কাজে লাগান।
#ওপিডি/বহির্বিভাগ বন্ধ রাখুন, এটা নিরাপদ নয়।
#রোগীর এটেন্ডেন্ট কমানো জরুরী।
#ফলো আপ বন্ধ রাখুন।
#ব্যক্তিগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন।
#টেলিমেডিসিন ব্যবস্থায় পরামর্শ দিন।
#নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পিপিই ব্যবহার এবং প্রয়োজনে কর্ম ক্ষেত্রে ৭/১৪ ফর্মুলা প্রয়োগ করুন। কেননা সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী ইতিমধ্যেই চার শতাধিক চিকিৎসক কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়েছেন।
#সবাই সুস্থ থাকুন।