০২ এপ্রিল, ২০২০:
ইনশাআল্লাহ আমরা পারবো করোনাকে পরাজিত করতে এভাবে সবাই যদি নিজ নিজ অবস্থানে থেকে নিজেদের দায়িত্ব পালন করে তবে করোনা কেন যে কোন দুর্যোগ আমাদের কাছে পরাজিত হতে বাধ্য ।
চট্টগ্রাম বি এম এ ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের যৌথ উদ্যোগে, বিভিন্ন হসপিটালে কর্তব্যরত চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্হ্যকর্মীদের জন্য ট্রান্সপোর্টের ব্যবস্হা করা হয়েছে।
যাদের বাসা কর্মস্হল থেকে দূরে তাদের হসপিটালে যাওয়া আসা করার জন্য ঐ এলাকার থানা থেকে পরিবহন সাপোর্ট দেয়া হচ্ছে।
অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে কাজটি করছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্যবৃন্দ।
এই সহযোগিতাটি নারী চিকিৎসক দের জন্য আশীর্বাদ স্বরুপ।
গত একসপ্তাহ আমি রিকশায় করে হালিশহর টু চিটাগং মেডিকেল যাওয়া আসা করেছি। ব্যাপারটা মোটেও সহজসাধ্য ছিল না।
আজ সকালে হালিশহর থানা-পুলিশ তাদের টহল পিকআপে করে আমাকে হসপিটালে পৌঁছে দিয়েছে। আবার দুপুর ২ঃ৩০ টায় পাচলাইশ থানা- কর্তৃপক্ষ আমাকে একইভাবে হসপিটাল থেকে বাসায় নামিয়ে দিয়ে গেছেন।
(আমাকে শুধুমাত্র একটি ছোট্ট ফোনকল করতে হয়েছিলো এই নম্বরটিতে
—-0140-400-400-400 —-)
তাঁদের কাজে দায়িত্ববোধ ছিলো, যথেষ্ট আন্তরিকতা ছিলো। তাঁরা প্রমান করলো এই করোনা বিরোধী-যুদ্ধে তাঁরাও আমাদের সহযোদ্ধা।
তাঁদের এই সহযোগিতা আমাকে ও আমাদের মত সাধারণ চিকিৎসকদেরকে কাজে আত্মনিয়োগ করতে আরও উৎসাহী করবে।
এই মহতী উদ্যোগের জন্য আমি আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি চট্রগ্রাম বি এম এ এর সুযোগ্য নেতৃত্বকে।
সাথে ধন্যবাদ জানাচ্ছি চট্রগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কর্তৃপক্ষকে।
কৃতজ্ঞতাঃ
ডা. নূরানী সুলতানা
মেডিকেল অফিসার
রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগ
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।