সুধী,
চিকিৎসা একটি মহান পেশা। তবে অন্যান্য অনেক পেশার মত চিকিৎসায় দায়িত্ব পালনেও অবহেলা লক্ষ্য করা যায়। চিকিৎসায় অবহেলা রোগীর জন্য মারাত্নক পরিণতি ডেকে আনতে পারে। এমন অবহেলার ঘটনা প্রায়ই গণমাধ্যমে চোখে পড়ে। এ সমস্যার প্রতিকারের জন্য বাংলাদেশ দন্ডবিধিসহ কিছু বিচ্ছিন্ন আইন থাকলেও কোন পৃথক ও পূর্ণাঙ্গ আইন নেই। মানুষের স্বাস্থ্য সেবার মানোন্নয়ের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় গবেষণা, অন্যান্য রাষ্ট্রের অভিজ্ঞতা এবং চিকিৎসকসহ সকল স্তরের সচেতন মানুষের সঙ্গেঁ মত বিনিময়ের ভিত্তিতে আইন কমিশন এ বিষয়ে আইন প্রণয়নের লক্ষ্যে সরকারের নিকট প্রয়োজনীয় সুপারিশ করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। নিম্নের প্রশ্নমালা যথাশিঘ্র সম্ভব পূরণ করে কমিশনে প্রেরণ করে এই উদ্যোগকে সহযোগিতা করবেন বলে কমিশন আন্তরিকভাবে আশা করে।
আপনাকে আগাম ধন্যবাদ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
আইন কমিশনের কার্যালয়
১৫,কলেজ রোড, ঢাকা-১০০০
সহযোগীতায়ঃ প্ল্যাটফর্ম
I agree with it
জরিপ টা একপাক্ষিক হয়েছে। এখানে আগে থেকেই চিকিতসকদের দোষী বানিয়ে দেয়া হয়েছে। সুতরাং সঠিক সমস্যা ও তার জন্য সঠিক সমাধান হবে বলে আমার মনে হয়না। বরং এটি চিকিৎসা ব্যাবস্থাকে আরো ধবংসের দিকে নিয়ে যাবে
Almost all questions are against the physicians. Questions set up should be reviewed after consulting with the renowned physicians of different subjects. it would be better to have a pilot survey including physician and general people. Experiences, guidelines, laws, rules and regulations of different countries having good reputations in health services should be encountered before implementing regulations in our country.
1)Need a safe working place for doctor.
2)need a car for UHFPO.
Doya kore shastho khat ke rokkha korun… Doctor der nirapod kormosthol prodan korun..
কড়াকড়ি আরোপ করলে যা হবে একজন চিকিৎসক রোগীর জীবন বাঁচানোর জন্য কোন চিকিৎসা দেবার আগে হাজারবার চিন্তাকরবেন হয়তো তার আপ্রাণ চেষ্টা জীবন বাঁচাতে পারতো কিন্তু সে তখন ঝামেলা এড়াতে রোগীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রেফার্ড করবে!ক্ষতি রোগীরই হবে!
আর কত ঘুমাবেন সবাই?? জেগে উঠুন সবাই, আবার ভাববেন না অন্যের উপর দিয়া গেছে নিজের পিঠ তো ঠিক আছে।।। ভাইয়া নিজের পিঠ এবার পেতে রাখুন, ক্ষুদ্র স্বার্থ ত্যাগ করে বৃহৎ এবং ভবিষ্যত স্বার্থে সবাই এক হন, রাজপথে নামুন, প্রতিটা মেডিকেল কলেজ, হাসপাতাল, উপজিলা হেলথ কমপ্লেক্স এও চলুক আমাদের নিরাপদ কর্মস্থল চাই আন্দোলন
অযথা ডাক্তার কে অপরাধী প্রমাণ করে ভুল চিকিৎসা বলে বিভ্রান্তি করলে ডাক্তার পিঠ বাচানোর জন্য রোগী দের শুধু reffer করতে থাকবে।
we need safety and security………….
at first, need safe working place for Doctors.
at first, need safe working environment for Doctors.
ডাক্তারদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামো প্রনয়ন করা উচিৎ এবং সকল অবৈতনিক ডাক্তারদের আর্থিক সুবিধা দেয়া এবং এম.ডি. রেসিডেন্টদের ভাতা আরো বাড়াতে হবে।
agreed with bablu hossain. for country”s welfare doctors should be given secured working place.
We need safety & security!
১। চিকিৎসকদের জন্য নিরাপদ কর্মস্থল নিশ্চিত করা।
যেমন- ইমার্জেন্সী সার্বক্ষণিক পুলিশ প্রহরার ব্যবস্থা
করা।
২। শুন্য পদগুলো (বিশেষ করে ২য়,৩য় ও ৪র্থ শ্রেণী)
অচিরেই পূরণ করা।
৩। ভুল, সাজানো এবং যাচাই ছাড়া চিকিৎসা সম্পর্কিত
অবহেলার রিপোর্ট করে জনগণকে এদেশের স্ব্যাস্থ্য
সেবা সম্পর্কে ভীত স্বন্ত্রস্ত করা মিডিয়া সম্পর্কিত
আইন তৈরী করা।
৪। বিনা বেতনী চিকিৎসা সেবা দানকারী
চিকিৎসকদের (অনারারী ডাক্তার) জন্য সঠিক ভাতা
নিরূপণ করা।
৫। ডাক্তারদের জন্য সাপ্তাহিক কর্মঘন্টা নির্ণয় এবং
অতিরিক্ত কর্মঘন্টার জন্য সঠিক বেতন নির্ণয় করা।
13
অবহেলার প্রাকার অনুযায়ী গুরু বা লঘু দন্ড
9
প্রাতিষ্ঠানিক অব্যবস্থা, ভূয়া ডাক্তার নিষিদ্ধকরণ,
সঠিক তথ্য ছাড়া অপপ্রচারকারী মিডিয়া, রোগীর লোক
চিকিৎসা ব্যয় সংকুলান করতে না পারা।
5
চিকিৎ্সকদের নিরাপত্তার অভাব, নির্দিষ্ট কর্মঘন্টা
নির্ণয়, অতিরিক্ত সাপ্তাহিক কাজের জন্য উপযুক্ত
মূল্যায়ন না থাকা, সঠিক কর্ম্পরিবেশ না থাকা।
3
(খ)-তে বাস্তবে যে সমস্যার আমরা চিকিৎসকরা সম্মূখীন
হই সেটা হলো রোগীর অভিবাবক ঠিক না থাকা, ঃ
দেখা যায় কিছুক্ষণ পরপর নতুন নতুন আত্মীয়স্বজন আসে
বুঝতে। সেখানে প্রত্যককে আলাদাভাবে বুঝানো
ডাক্তারের পক্ষে সম্ভব নয়।
(গ) ইমার্জেন্সী রোগীকে অনেক সময় নিরাপত্তার
খাতিরে ডাক্তার চিকিৎসা দিতে ইতস্ততঃ করে বা না
দিয়ে রেফার করে। যেমন একজন হার্ট এটাকের রোগীর
এসপিরিন/ক্লপিড ইত্যাদি ওষুধ ইমার্জেন্সীভাবে
দেয়া উচিৎ। হার্ট এটাকের রোগী প্তহিমধ্যে মারা
গেলে দোষ হয় ডাক্তেরের, অথচ এটা হতেই পারে অথবা
মারাত্মক রক্তচাপ রোগীর ক্ষেত্রেও ল্যাসিক্স
ইঞ্জেকশন ও আরো কিছু ওষুধ দেয়া উচিৎ। এসব মুমূর্ষ
রোগী যেকোনো সময় মারা যেতে পারে। এক্ষেত্রে
ডাক্তারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা গেলে রোগী তার
সঠিক চিকিৎসা পাবে। নিরাপত্তার খাতিরে কোন
ডাক্তার ইমার্জেন্সী চিকিৎসা দিতে ব্যর্থ হলে
সেটিকে অবহেলা বলা যাবে না।