চুলপড়ার চুলচেরা গবেষণা

প্ল্যাটফর্ম নিউজ, ২ ডিসেম্বর, ২০২০, বুধবার 

তাবাসসুম তাহেরা
কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ
সেশন: ২০১৪-২০১৫

মানবত্বকের অন্যতম আনুষাঙ্গিক অংশ (skin appendage) চুল। কিন্তু বর্তমানে ঘরের মেঝেতে চুলের ছড়াছড়ি দেখে ভাবতে বসতে হয়, তবে কি চুল, ফ্লোর এপেন্ডেজ হয়ে গেলো?

মাথার চুল মাথায় কম, মেঝে আর বিছানাতে বেশি পাওয়া যায়। খাবার টেবিলে ছোট বাচ্চারা তরকারির ভিতর থেকে বিশাল লম্বা চুল বের আবিষ্কার করে আর বাড়ির পুরুষেরা আড়চোখে মেয়েদের উপর অপরাধ চাপিয়ে দেয়। মেয়েরা তখন এমন একটা ভাব করে –

“বিশ্বাস করুন, এই চুলকে আমি চিনি না। এই চুল আমার না।”

কেন সম্প্রতি এই চুল পড়ার হিড়িক? কারণটা খুঁড়ে বের করি চলুন।
গোড়া থেকে শুরু করতে হলে প্রথমেই বলতে হয় চুল কি?
গঠন চিন্তা করলে চুল হলো প্রোটিন (ক্যারাটিন)। ত্বকের ডার্মিস স্তরের হেয়ার ফলিকল থেকে চুল তৈরী হয়। ডার্মিসের রক্তনালিকা থেকে হেয়ার ফলিকল পুষ্টি আর গ্রোথ ফ্যাক্টর লাভ করে। স্ক্যাল্পের রক্তপ্রবাহ তাই যত ভালো হবে, হেয়ার ফলিকলও তত বেশি গ্রোথফ্যাক্টর পাবে আর চুলও বাড়বে।

প্রশ্ন আসতে পারে, তাহলে রক্তপ্রবাহ অব্যাহত থাকলে চুল অনির্দিষ্টভাবে বাড়তে পারে?
আমরা সবাই তাহলে রূপাঞ্জেল হওয়ার ক্ষমতা রাখি?
উত্তর-“না”।

উত্তরের নেতিবাচকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার আগে হেয়ার সাইকেল(Hair cycle) নিয়ে সামান্য আলোচনা করি। চুলচক্রের ৪ টা ধাপ-এনাজেন, ক্যাটাজেন, টেলোজেন, এক্সোজেন। আপনার চুলের দৈর্ঘ্য, এনাজেন ধাপের স্থায়িত্বকালের উপর নির্ভর করে।

আমি চুলে তেল দিই, নিয়মিত শ্যাম্পু করি, চুল আঁচড়াই,  পুষ্টিকর খাবার খাই, তাও আমার চুল কেন কাঁধ ছাড়ায় না? কারণ আপনার এনাজেন ধাপের স্থায়িত্ব কম।

এনাজেন কত দীর্ঘ হবে সেটা কিছুটা হেরেডিটারী। একটা আপাত রেঞ্জ বলতে বললে ৩-৬ বছর বলা যায়। ধরে নিই, আপনার এনাজেন ধাপ ৩ বছর আর আপনার চুল প্রতিদিন ০.৪৪ মিমি করে বাড়ে। তাহলে চুলের দৈর্ঘ্য দাঁড়ালো ৪৮.১৮ সেমি। এনাজেন ধাপ ৬ বছর ধরলে সেটা হয় ৯৬.৩৬ সেমি।

বুঝলেন তো “এক সপ্তাহে এক ইঞ্চির” বিজ্ঞাপন কেন বিশ্বাস করা যাবে না এখন থেকে? কারণ একেক জনের বৃদ্ধি আর এনাজেনের স্থায়িত্ব একেক রকম।

এনাজেনের শেষে শুরু হয় ক্যাটাজেন। এটা রেস্টিং ধাপ। এরপর টেলোজেন। এই সময় হেয়ার শ্যাফট, ফলিকল থেকে আলাদা হতে শুরু করে। ব্লাড সাপ্লাই কমতে থাকে। এক্সোজেন ধাপে চুল সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। যেটাকে আমরা চুলপড়া বলি।

একটা ভালো কথা হচ্ছে, সব চুল কখনো একসাথে একই ধাপে থাকে না। নাহলে দেখা যাবে, শীতকালে গাছের পাতার মত আপনার মাথার সব চুলও পড়ে গিয়েছে।

দিনে ১০০ টার কাছাকাছি চুল পড়া স্বাভাবিক। বসে বসে একটা একটা করে চুল গুণতে শুরু করে দিয়েন না এখন। ১০০ টার বেশি হলে “হায় হায় আমার চুল চলে যাচ্ছে,  আমার কি হবে?”-ভেবে দুশ্চিন্তাও করবেন না।
কারণ, স্ট্রেস চুলপড়ার একটা গুরুত্বপূর্ণ কারণ।

চিন্তা করুন আমাদের মত একই শরীর নিয়ে আদিম মানুষেরা বসবাস করতো। এখন হয়ত আমাদেরকে সারভাইভাল নিয়ে ভাবতে হয়না, আমরা বিলাসিতায় মোহিত। কিন্তু তৎকালিন সময়ে বেঁচে থাকাটাই ছিল সংগ্রাম। আর এজন্য যেকোন স্ট্রেসফুল অবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোতে সচল রাখতে রক্তপ্রবাহকে কম-গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ থেকে বেশি-গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের দিকে ডাইভার্ট করা হতো।

এখন হয়ত আমাদের ওইরকম ইমারজেন্সি প্রয়োজন পড়ে না। কিন্তু সেটা কি আমাদের শরীর জানে? সে নির্বোধের মত মেন্টাল স্ট্রেসকে ফিজিক্যাল স্ট্রেসের সাথে গুলিয়ে ফেলে। তাতে কি হয়? আপনি চুলপড়া নিয়ে দুশ্চিন্তা করবেন, আপনার স্ট্রেস হরমোন রিলিজ হবে, শরীর ভাববে আপনাকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। সে রক্তপ্রবাহকে হৃৎপিন্ড, বৃক্কের দিকে নিয়ে যাবে। আর এদিকে স্ক্যাল্পের রক্তপ্রবাহ আরো কমবে। গ্রোথ সিগ্ন্যাল কমবে। চুলের বৃদ্ধিও কমবে। চুল অকালে পড়বে। স্ট্রেসের কারণে চুলপড়ার এই অবস্থাকে মেডিকেলের ভাষায় ‘Telogen Effluvium’ বলা হয়।

তো কি বুঝা গেলো?
আর যাই করেন, চুলপড়া নিয়ে দুশ্চিন্তা করা যাবেনা। বর্তমান বিশ্বে অকালে চুলপড়ার একটা অন্যতম কারণ এই স্ট্রেস। একাডেমিক জীবনে হাইয়েস্ট নাম্বার পাওয়ার স্ট্রেস, কর্মজীবনে হাইয়েস্ট স্যালারী পাওয়ার স্ট্রেস, গুলশান, ধানমন্ডিতে ফ্ল্যাট কেনার স্ট্রেস, বিয়েতে এলাহি কান্ড করার স্ট্রেস, হানিমুনে সুইজারল্যান্ড যাওয়ার স্ট্রেস, ছেলেমেয়েকে মানুষ করার স্ট্রেস…চলমান। স্ট্রেসের শেষ নেই। এটা এতো বৃহৎ যে ক্রোনিক স্ট্রেস নিয়ে আলাদা আর্টিকেল লিখা যাবে।

চুলপড়ার ধরন নারী পুরুষে আলাদা। ছেলেদের যে টাক হয় তাকে বলা হয় Male pattern baldness/Androgenic alopecia, মেয়েদের চুলপড়াকে বলা হয় Female pattern hairloss.

Male pattern Baldness জেনেটিক্সের সাথে জড়িত। কারো পরিবারে টাক এর হিস্ট্রি থাকলে তার মধ্যেও এই প্যাটার্ন লক্ষ্য করা যায়। এই প্যাটার্নের বৈশিষ্ট্য হলো-
-কপালের পাশ থেকে চুল কমে যাওয়া
-M শেপড হেয়ারলাইন
-হেয়ারলাইন ক্রমশ পিছনে চলে যাওয়া

ছেলেদের টাক এর প্যাথলজী অনেকটাই ক্লিয়ার। এর জন্য দায়ী করা হয় DHT (dyhydrotestosterone) কে। অপরিমিত ঘুম, অতিরিক্ত মদ্যপান, ক্রমাগত দুশ্চিন্তা, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস আর অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাত্রার প্রভাবে টেস্টোস্টেরনের উৎপাদন কমে যায়।

স্বাভাবিকভাবে টেস্টোস্টেরন, হেয়ার ফলিকলের রিসেপ্টরে যুক্ত হয়ে চুলবৃদ্ধি করে। কিন্তু যখন টেস্টোস্টেরন কমে যায়, শরীর তখন এর অধিক পটেন্ট ফর্ম DHT তৈরি করে, ফাইভ আলফা রিডাক্টেজের মাধ্যমে। DHT, এনাজেন ধাপকে সংক্ষিপ্ত করে, টারমিনাল হেয়ারকে ভেলাস হেয়ার এ পরিণত করে। ফলে অকালে চুল পড়ে আর টাক সৃষ্টি হয়।

Female pattern hairloss এর প্যাথলজী সম্বন্ধে এখনো স্পষ্ট কারণ জানা যায়নি। মেয়েদের ক্ষেত্রে হেয়ারলাইন অপরিবর্তিত থাকে। তবে তালুর দিকে চুল পাতলা হয়ে যায়।

এছাড়াও বিভিন্ন মেডিকেল কন্ডিশনের কারণে চুল পড়ে। যেমন-এনেমিয়া(রক্তশূন্যতা)।  এখানে স্ক্যাল্প পর্যাপ্ত পুষ্টি পাচ্ছেনা। সুতরাং বৃদ্ধিও ভালো হবে না। এছাড়া ডায়রিয়াজনিত রোগের পর বা এন্টিবায়োটিক সেবনের পর অধিক হারে চুল পড়তে দেখা যায়। এর কারণ বায়োটিন ডেফিশিয়েন্সি। বায়োটিন তৈরি হয় গাটের ব্যাকটেরিয়া থেকে। ক্রোনিক ডায়রিয়া বা এন্টিবায়োটিকে বায়োটিন উৎপাদন কমে যায় বলেই চুল পড়া বৃদ্ধি পায়।

সমস্যা গুরুতর। এর সমাধান কী?

সমাধান খুব কঠিন না, আবার খুব সহজও না। ধৈর্য্য ধরে যত্ন করার সময় বের করতে পারলেই পরিবর্তন চোখে পড়বে। হুজুগে “ওয়ান উইক অমুক তমুক” চ্যালেঞ্জ নিয়ে কোন লাভ নেই যদি সেটার দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহার না করা হয়। ধরুন আপনার বাচ্চাকে একদিন খুব আড়ম্বরভাবে কাচ্চি বিরিয়ানি খাওয়ালেন, আর পরের তিনদিন তাকে কোন খাবারই দিলেন না, হবে তাহলে?

যত্ন প্রতিনিয়ত করতে হবে।

চুলের যত্ন কিভাবে নিবো?
হেয়ারপ্যাক কিনেছেন,  খুবই ভালো কথা। অইটা একটু পাশে রাখুন। আগে প্রয়োজন বুঝতে শিখুন। এরপর বিলাসিতা। জীবনযাত্রায় নিয়ম ইন্সটল করুন। খাবার মিস দেওয়া, বাইরের অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে কোনোরূপ উদরপূর্তির অভ্যাস ত্যাগ করুন। খাওয়ার উদ্দেশ্য  কেবল পেটের গর্জনকে শান্ত করা নয়, শরীরকে প্রয়োজনীয় পুষ্টিও প্রদান করতে হবে।

কোন কোন খাদ্য উপাদান স্বাস্থ্যকর চুলের জন্য জরুরী?
-প্রোটিন
-ভিটামিন এ, বি, সি,  ই
-জিংক
-আয়রন
-অমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড

প্রোটিনের সহজলভ্য উৎস ডিম। টকজাতীয় ফল (কমলা, আমলকি) এ প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে, যা কোলাজেন তৈরিতে সাহায্য করে। চুল মজবুত করে। ভিটামিন এ এর জন্যে সবুজ শাকসবজি আর রঙিন ফলমূল খেতে পারেন। সাথে বাদাম, যাতে  আছে ভিটামিন ই। অমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড চুলচক্রকে ত্বরান্বিত করে। দুধ, মাছ, মাছের তেল, সয়াবীনে এটি পাওয়া যায়।

চুলের পুষ্টি নিশ্চিত করার পর প্রশ্ন আসে কতদিন পরপর শ্যাম্পু করা উচিত?

শ্যাম্পুকে যতটা ভিলেন বানিয়ে ফেলেছি, বেচারা আসলে ততটা খারাপ না। চুলের ধরণ আর সেটি কতটা ধূলাবালিতে এক্সপোজড হচ্ছে সেটার উপর নির্ভর করবে কত ঘন ঘন শ্যাম্পু করতে হবে।

মনে রাখবেন, শ্যাম্পু করতে হয় গোড়ায়, আর তেল দিতে হয় আগায়। বাজারজাত  কন্ডিশনারের চেয়ে নারিকেল তেল বেশি কার্যকরী। নারিকেল তেল অণুজীবঘটিত চুলপড়া রোধ করে, খুশকি কমায়। এতে আছে ভিটামিন ই। যা চুলকে মজবুত করে। সপ্তাহে কমপক্ষে একদিন মাথায় গরম তেল ম্যাসাজ করুন। ম্যাসাজে রক্তসঞ্চালন বাড়ে। আর রক্তপ্রবাহ বাড়া মানে ত জানেনই! চুলের বৃদ্ধি।

নিয়মিত চুল আঁচড়াবেন। লম্বা চুলে জট ছাড়ানোর সময় নিচ থেকে ধাপে ধাপে উপরের দিকে যান। ভেজা চুল কম ম্যানিপুলেশনের চেষ্টা করুম। যত আর্টিফিশিয়াল স্টাইলিং প্রসেস আছে, সব এড়িয়ে চলুন। আপনাকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনার কাছে চুলের স্বাস্থ্য জরুরি নাকি চুলের রঙ আর কার্ল। বাইরে গেলে স্কার্ফ দিয়ে চুল ঢেকে রাখুন। কারণ আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি চুলের ক্ষতি করে।

Androgenic alopecia এর জন্যে Oral Finasteride অথবা Topical Minoxidil ভালো কাজ করে। এছাড়া platelet rich plasma(PRP) ও টাক চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

আজকাল চুল পড়া কমানোর জন্যে হরেক রকম উপাদানের উপকারিতা সম্বন্ধে ব্যাপক প্রচার করা হচ্ছে। যেমন-আমলকি, পেঁয়াজ, বাদাম তেল, ক্যাস্টর তেল, কারিপাতা, মেথি, শিকাকাই, তিসি, চালধোয়া পানি, মেহেদী,  নিম ইত্যাদি। এই প্রাকৃতিক উপাদানগুলোর সবগুলোই কমবেশি কাজ করে। তবে সমস্যা হলো আপনাকে প্রত্যক্ষ ফলাফল পেতে নিয়মিত হতে হবে।
সব উপাদান মাঝে একটা উপাদানের কথা না বললেই নয়। সেটা হচ্ছে, খুবই আন্ডাররেটেড একজন সেলেব-মিস্টার পেঁয়াজ।

পেঁয়াজে আছে সালফার, পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, B1, B6, B7, ফলিক এসিড, ট্যানিন, কপার, ম্যাংগানিজ, ফ্ল্যাভনয়েড, ফাইটোনিট্রিয়েন্ট, পলিফেনল ইত্যাদি। সালফার, এন্টিব্যাকট্যারিয়াল এবং এন্টিফাংগাল। এটা রক্তপ্রবাহ বাড়ায়। পেঁয়াজের রস, অকালে চুল পেকে যাওয়াও রোধ করে। কারণ এতে আছে ক্যাটালেজ নামক এনজাইম।

J.M.Wood এর Hair greying এর থিওরীতে চুল পাকার জন্য হাইড্রোজেন পারঅক্সাইডকে দায়ী করা হয়। ক্যাটালেজ, হাইড্রোজেন পারঅক্সাইডকে লাইসিস করে। ফলে চুল পাকা রোধ হয়।

কিভাবে ব্যবহার করবেন পেঁয়াজের রস?
পেঁয়াজকে ব্লেন্ড করে রস ছেঁকে নিয়ে চুলের গোড়ায় ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। শাওয়ার ক্যাপ বা পলিব্যাগ দিয়ে ২ ঘণ্টা মাথা ঢেকে রাখুন। এরপর শ্যাম্পু করে ফেলুন। একবার ব্যবহারে মিরাকেল আশা না করে প্রত্যাশাকে বাস্তবতার সীমায় আবদ্ধ রাখুন।

যেই ভুলটা আমরা সচরাচর করি, সেটা হলো, কোন জিনিস ভালো শুনলে সেটাকে অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যবহার করি। পেঁয়াজের রসও প্রতিদিন ব্যবহার করার জিনিস না। বেশি ব্যবহার করলে মাথাব্যথা হতে পারে। কারণ সালফার রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি করে। (একই মেকানিজমে মাইগ্রেনে ভ্যাসোডাইলেটর দিলে মাথাব্যথা বাড়ে)।  সপ্তাহে একবার ব্যবহার করবেন। ব্যবহারের পূর্বে Patch test করে নিবেন। সাথে ডায়েটে কাচা পেঁয়াজ রাখার অভ্যাস কর‍্যন। সালফার ক্যারাটিন উৎপাদনেও সাহায্য করে।

সাম্প্রতিক জীবনযাত্রায় আসলেই আর আগের মত সুন্দর স্বাস্থ্য আর মজবুত চুল রক্ষা করার মত অবস্থা নেই। বাস্তবতাকে গ্রহণ করুন। আমার দাদীর চুল মাটিতে গড়াগড়ি খেতো, আর আমার চুলের এই অবস্থা কেন, এই হা হুতাশ না করি চলুন। একটা বাস্তব প্রত্যাশা রেখে চুলের যত্ন নেওয়া শুরু করুন। দেখবেন, আপনার চুলে আপনার যত্নের প্রতিফলন দেখতে পাচ্ছেন।

Omaima Akter Maria

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Time limit is exhausted. Please reload the CAPTCHA.

Next Post

রেসিডেন্সী পরীক্ষা ১৮ ডিসেম্বর; প্রকাশিত হলো আসন বিন্যাস

Thu Dec 3 , 2020
প্ল্যাটফর্ম নিউজ, ৩ ডিসেম্বর ২০২০, বৃহস্পতিবার আজ ৩ ডিসেম্বর, মার্চ ২০২১ সেশনের এমডি/এমএস ফেইজে রেসিডেন্সী প্রোগ্রাম ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনকারী প্রার্থীগণ কর্তৃক প্রবেশপত্র নেওয়া, পরীক্ষা কেন্দ্রসমূহ এবং ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচী অবহিতকরণ সংক্রান্ত নোটিশ প্রদান করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, যেসকল প্রার্থী মার্চ ২০২১ সেশনের এমডি/এমএস ফেইজ এ রেসিডেন্সী প্রোগ্রাম ভর্তি পরীক্ষার […]

Platform of Medical & Dental Society

Platform is a non-profit voluntary group of Bangladeshi doctors, medical and dental students, working to preserve doctors right and help them about career and other sectors by bringing out the positives, prospects & opportunities regarding health sector. It is a voluntary effort to build a positive Bangladesh by improving our health sector and motivating the doctors through positive thinking and doing. Platform started its journey on September 26, 2013.

Organization portfolio:
Click here for details
Platform Logo