ফ্যাক্ট/১৯৯০ সাল পর্যন্ত হৃদরোগের যে প্রকরণগুলো ঔষধপ্রয়োগে নিরাময়ের অযোগ্য হওয়ায়, জীবন সুরক্ষায় হৃদশল্যচিকিৎসা(ইন্টারভেনশনাল/কার্ডিয়াক সার্জারি) আবশ্যক হয়ে পড়ে,সেই প্রকরণগুলোতে আক্রান্ত ৯০ ভাগ রোগীই হার্ট সার্জারি/ইন্টারভেনশনাল সার্জারির জন্য বিদেশে যেতেন। বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা খরচ হতো।
কিন্তু বর্তমানে সারাদেশের ১৮ টি কার্ডিয়াক সেন্টারে এধরনের হৃদশল্যচিকিৎসা (কার্ডিয়াক সার্জারি) সফলভাবে হচ্ছে।
— ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল,
–ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ
–চিটাগং মেডিকেল কলেজ হসপিটাল
–ইউনাইটেড হসপিটাল
–চট্টগ্রাম মেট্রপলিটন হসপিটাল
–খাজা ইউনুস আলি কার্ডিয়াক সেন্টার–সহ এরকম মোট ১৮ টি সেন্টার।
তবে বেশির ভাগ কার্ডিয়াক সেন্টার ঢাকা কেন্দ্রিক। ৯০ ভাগ কার্ডিয়াক সার্জারি ঢাকাকেন্দ্রিক সেন্টার গুলোতে সম্পন্ন হচ্ছে। বাকি ১০ ভাগ অন্য সেন্টার গুলোতে।
এর মানে হল –প্রশাসন বিকেন্দ্রীকরণ যেমন সুশাসনের পূর্বশর্ত, ঠিক তেমনি ঢাকার ২কোটি জনগনের বাইরে সারাদেশের বাকি ১২ কোটি মানুষের জরুরী হৃদচিকিৎসা সুনিশ্চিত করতে হলে,কার্ডিয়াক সেন্টার গুলোর সুষমভাবে সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে হবে।
—তথ্য ও প্রস্তাবনাটি 1st CMCTACON international scientific conference এর plenary2 session:Cardiology & cardiovascular surgery–হতে নেয়া
আলোচক ছিলেন বাংলাদেশের সেরা কার্ডিয়াক সার্জনবৃন্দ।