ঢাকা মেডিকেল কলেজ শিক্ষক সমিতি প্রস্তাবিত জাতীয় বেতন স্কেলে মেডিকেল শিক্ষক এবং সর্বস্তরের চিকিৎসকদের বেতন কাঠামো যৌক্তিকভাবে সমন্বয়ের দাবি করেছে। এক বিবৃতিতে তাঁরা সম্প্রতি এ ৮ দফা দাবি জানান। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- প্রস্তাবিত বেতন স্কেলে মেডিকেল কলেজের শিক্ষকদের বেতন কাঠামো পূর্বের স্কেল হতে দুই ধাপ অবনমন করা হয়েছে যা অবিলম্বে সংশোধন, অধ্যক্ষ বা প্রতিষ্ঠান প্রধানের পদমর্যাদা সিনিয়র সচিবদের পদমর্যাদা, অধ্যাপকদের পদমর্যাদা বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মতো সচিবদের সমান, প্রস্তাবিত বেতন কাঠামোতে সিলেকশন গ্রেড পূর্বের ন্যায় অবশ্যই থাকতে হবে ইত্যাদি।
সারাদেশে চিকিৎসা শিক্ষা ও চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে বিবৃতিতে থাকা প্রস্তাবগুলো বিবেচনায় নিতে সংগঠনটির পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
সূত্রঃ দৈনিক ইত্তেফাক
এর আগে প্রস্তাবিত বেতন স্কেল সম্পর্কে বিএমএ (বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন) ক্ষোভ প্রকাশ করে। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিএমএ কেন্দ্রীয় কার্যকরি পরিষদের ১৫ই জুন ২০১৫ তারিখে জরুরী সভায় প্রস্তাবিত ৮ম বেতন স্কেলে চিকিৎসকদের সাথে অন্যান্যদের বৈষম্যে উদ্বেগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ করে। সভায় চিকিৎসকদের মর্যাদা সমুন্নত রাখা, বিদ্যমান টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড অব্যাহত রাখা ও ইন্টার্নদের(ইন্টার্নী শব্দটার অর্থ অন্য) ভাতা বৃদ্ধির দাবি জানানো হয়। প্রস্তাবিত বেতন স্কেল সরকারের স্বাস্থ্যখাতে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ব্যহত করবে বলে মনে করা হয়। বিএমএ এর সভাপতি অধ্যাপক ডা. মাহমুদ হাসান এবং বিএমএ এর মহাসচিব অধ্যাপক ডা. এম ইকবাল আর্সলান স্বাক্ষরিত এ সংবাদ বিজ্ঞপ্তিটি বাংলাদেশ প্রতিদিন সংবাদ পত্রে প্রকাশিত হয়।
যাক অবশেষে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা তো তাদের দাবি আদায় করে নিয়েছে এমনকি তারা পৃথক বেতন কাঠামো দাবি করছে। এখন দেখা যাক ডাক্তারদের কি হয়?
ভাই আমাদের হবে না।আমরা যে স্পাইন ছাড়া এটা সবাই জানে
ভাইয়া আপনি নিজ মনে মনেই বাঘটার সাথে জিততে পারতেছেন না…আর…।
অামাদের দাবি ন্যায্য..সুযোগ সুবিধা বাড়ানোর পাশাপাশি, ঝুকিঁ ভাতা ও প্রবর্তন করা উচিত।
carry on…in sha Allah hbe…!