৯ জানুয়ারি, ২০২০
আগামী ১১ ই জানুয়ারি রোজ শনিবার সারাদেশে ছয় মাস থেকে পাঁচ বছর বয়সী মোট ২ কোটি ১০ লাখ শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) রাজধানীর মহাখালীর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান তিনি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, সিটি নির্বাচন এবং ইজতেমা সংলগ্ন এলাকায় ১১ জানুয়ারির বদলে ২৫ জানুয়ারি এ কর্মসূচি চালানো হবে। নির্ধারিত তারিখে সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। এর মধ্যে ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুদের একটি করে নীল রঙের ক্যাপসুল এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুদের একটি করে লাল রঙের ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। এসময় শিশুদের ভরাপেটে কেন্দ্রে নিয়ে আসার আহবান জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে কথা বলছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক
কোনো কারণে কোনো শিশুকে নির্ধারিত তারিখে ক্যাপসুল খাওয়ানো না গেলে তাদের জন্য পরবর্তীতে তারিখ নির্ধারন করা হবে বলেও জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
ক্যাপসুল খাওয়ানো ক্যাম্পেইনে দেশেজুড়ে এক লাখ ২০ হাজার কর্মী নিয়োগ করা হয়েছে। বিভিন্ন ক্লিনিক, বাসস্ট্যান্ড, রেলওয়ে স্টেশন, লঞ্চঘট—যেখানে লোকজনের আনাগোনা বেশি, সেখানে ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
জাহিদ মালেক বলেন, ভিটামিন এ ক্যাপসুলের ফলে শিশুরা রাতকানা রোগ থেকে রক্ষা পায়। তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। ডায়রিয়া, আমাশয়, কলেরা ও নিউমোনিয়াসহ অন্যান্য রোগের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। স্বাধীনতার পরপর রাতকানা রোগে আক্রান্তের হার ছিল ৪ শতাংশের ওপরে। এখন সেটা এক শতাংশের নিচে নেমে এসেছে। ক্যাপসুল খাওয়ানোর জন্যেই এটা সম্ভব হয়েছে বলে জানান তিনি।
০৯ জানুয়ারি, ২০২০ রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে অবস্থিত জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে বুক না কেটে এক রোগীর ‘এওর্টিক ভাল্ব’ প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। এবং প্রথম পদক্ষেপেই সফলতার নিদর্শন দেখিয়েছেন দেশের একদল গুনী চিকিৎসক। জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ প্রদীপ কুমারের নেতৃত্বে এবং হাসপাতালটির পরিচালক ডাঃ মীর জামালের […]
Platform is a non-profit voluntary group of Bangladeshi doctors, medical and dental students, working to preserve doctors right and help them about career and other sectors by bringing out the positives, prospects & opportunities regarding health sector. It is a voluntary effort to build a positive Bangladesh by improving our health sector and motivating the doctors through positive thinking and doing. Platform started its journey on September 26, 2013.