বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়
(বিএসএমএমইউ) কর্তৃপক্ষ দিন কয়েকের
মধ্যেই তারা তাদের চিকিৎসকদের প্রাইভেট প্র্যাকটিস বন্ধের সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে।
খুব শিগগির এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে।
দুই-এক দিনের মধ্যে এ-সংক্রান্ত বৈঠক
অনুষ্ঠিত হবে। মতামত সাপেক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসকদের বাইরের হাসপাতাল বা ক্লিনিকে গিয়ে প্রাইভেট প্র্যাকটিস করা নিষিদ্ধ করা হবে।
গত সোমবার ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা-
গবেষণা-সেবা ও মানুষের প্রত্যাশা’
শীর্ষক মুক্ত আলোচনায় এসব তথ্য জানান
বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক ডা.
কামরুল হাসান খান এবং কর্মকর্তারা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে ও বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামের সহযোগিতায় আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
প্রতিষ্ঠানটির প্রায় ৮০ শতাংশ চিকিৎসক প্রাইভেট প্র্যাকটিসের বিরুদ্ধে বলে কর্তৃপক্ষের একটি সমীক্ষার ফলে জানা গেছে। কার্যকর বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে নিজ কর্মস্থলের বাইরে প্রাইভেট
প্র্যাকটিস ছেড়ে দিতে পারেন বিশ্ববিদ্যালয় ও হাসপাতালের সব চিকিৎসক। তখন তাঁরা নিজ প্রতিষ্ঠানের বহির্বিভাগে রোগী
দেখবেন। হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের সেবার পরিধিও বাড়াবেন তাঁরা। এ জন্য বেতনের অতিরিক্ত বিশেষ ভাতা তাঁদের
দিতে হবে।
উপাচার্য বলেন, ‘আসলে ডাক্তাররা
প্রাইভেট প্র্যাকটিস করে শান্তিতে নেই। তাঁদের ব্যক্তিগত জীবন বলতে কিছু থাকে না। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত হাসপাতালে কিংবা চেম্বারে রোগীদের সেবা দিতেই ব্যস্ত থাকতে হয়। এতে আর্থিক কিছু
লাভ হলেও এখন আর আমাদের
ডাক্তাররা প্রাইভেট চেম্বারের প্রতি আগ্রহী নন।’ তিনি বলেন, ‘প্রাইভেট চেম্বারে চিকিৎসকের আর্থিক লাভের চেয়ে অনেক বেশি লাভ হয় রোগীদের। কারণ যাঁরা
প্রাইভেট চেম্বারে যান তাঁরা
হাসপাতালে আসেন না।’
ডা. কামরুল হাসান খান বলেন, ‘এ
বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে মানুষের অনেক আশা। কিন্তু আমাদের প্রয়োজনীয় তহবিল ও অবকাঠামোগত সুবিধার অভাব। একটি
বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য যে রকম খোলা
পরিসর ও অবকাঠামো দরকার তা আমাদের নেই। এর মধ্যেই গত কয়েক বছরে যতটা সম্ভব উন্নয়ন করে আমরা এত দূর এসেছি।’
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বিশ্ববিদ্যালয় ও হাসপাতাল পরিচালনায় বছরে মাত্র দেড় শ কোটি টাকার বাজেট পাওয়া যায়। এর ৮৫ শতাংশই যায় বেতন-ভাতায় এবং ১৫ শতাংশ যায় রক্ষণাবেক্ষণে।
উপাচার্য জানান, মোট ৫১৪টি গবেষণার কাজ চলছে। ১৫-২০টি গবেষণা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে বলে আশা করা যায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসকদের বিভিন্ন অনিয়ম ও কিছু অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ নিয়েও আলোচনা করা হয়।
আলোচনায় আরো অংশ নেন
বিএসএমএমইউ উপ-উপাচার্য (শিক্ষা)
অধ্যাপক ডা. মো. রুহুল আমিন মিয়া,
কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. জুলফিকার রহমান খান, সার্জারি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া, প্রিভেনটিভ অ্যান্ড সোশ্যাল মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ, ডেন্টাল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. আলী আজগর মোড়ল, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. মো. আসাদুল ইসলাম, হাসপাতালের
পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল
(অব.) আব্দুল মজিদ ভূইয়া।
সংবাদ দাতা: জাহিদ হাসান
Congratulation
Tahole eto kosto kore keno portesi jodi practice e korte na pari…
Liked it.
স্ট্যান্টবাজী
তাহলে যারা কোর্সে আছে তাদের চল্লিশ হাজার করে টাকা দেয়া হোক।
প্রফেসর, কনসালটেন্ট দের এক লাখ-দেড় লাখ।
সেইটা যদি করতে পারে তাহলে আসুক এইসব ত্যানা প্যাঁচানো নিয়ম করতে।।
R jara akhono study te ase tader…tara pass korar por ki korbe
তাদের তো আঁটকাচ্ছে না।শুধু BSSMMU তে নিয়ম করতে চাচ্ছে।তাদের টিচার,কোর্সের স্টুডেন্টদের।
বাইরে আগের নিয়মই তো থাকবে।নাহয় তো ডাক্তারি ছেড়ে রিকশার হেল্পার হওয়া লাগবে।
great decision. this should be implemented in govt. service simultaneously.Non practicing allowance should be set up through negotiation with the doctors.
Course e jara ase tader to doctor e mone kore na onek sir ra tara to student tader beche thakte to takar dorker hoy na sudhu o2 hole e chole. Sagol gular mathay notun saglami dhukse. Togo driver re beton des 12-15 hazar are course er 10000. rokto chosa gula aro chush. chuste chuste koi niya thekabe keo e jane na. Netago scrotum er niche jaite jaite are je kothay jabe amader sikhha bebostha are chikitsa bebostha. Aei deshe are jate kono mayer shontan doctor na hoy….
!!
Na khaye marar plan kortese resident der… ki ajob obosta! Doctor der chikitsar name boli dewa hocce…. r sobai obak hoe takay thake. Outdoor patient to professor der valoi hobe oikhane ki resident der chikitsa dite dibe…? R dileo kono tk dibe na free khataite thakbe… Allah e janen
r o koto ki j korbe sorkar!!!!hotas
Seriously?
বিএসএমএমইউ’র ৮০% চিকিৎসক( ক্লিনিক্যাল ও ননক্লিনিক্যাল) তাদের ডিউটি আওয়ারের বাইরের সময়ে প্রাইভেট প্র্যাকটিস,পার্ট টাইম চাকুরী,কিংবা প্রাইভেট মেডিকেল কলেজে লেকচার ও প্রশিক্ষন প্রদান করতে চায় না, এই সমীক্ষায় বড় কোন ত্রুটি থাকতে পারে | বরং সমীক্ষার ফল উল্টো হবার সম্ভাবনা বেশী | কারন, বিএসএমএমইউ’র পক্ষে ননপ্র্যাকটিসিং এলাউন্স চিকিৎসকদের চাহিদা পূরন করতে পারবে না | প্র্যকটিস করে ১০০ টাকা আয় থাকলে ননপ্র্যাক এলাউন্স তার অন্তত ৭৫% তো পূরন করতে হবে , কিন্তু এটা যদি ১০-১৫% পূরন করার সামর্থ্য রাখে তাহলে চাকুরীতে ইস্তফা না দেয়ার কোন কারন থাকবে না |
প্রাইভেট প্র্যাকটিস ও ননক্লিনিক্যালদের লেকচার ও প্রশিক্ষন প্রদান বন্ধ করার পূর্বে আরো অধিক দূরদৃষ্টি প্রদান পূর্বক সিদ্ধান্ত গ্রহনে ব্যর্থ হলে ভোগান্তির শিকার হবে জনগনই |
ভাল সিদ্ধান্ত। সব হাসপাতালে একে একে এই নিয়ম চালু হও্য়া উচিৎ।
Hala gaza khaise naki jara descn nisse tara ba tadr baper tk diye ki dr der chalabe naki r course jara ase tdr family kotha toh keu cintao kre nah ekta kaz kora jy sara bangladeshe ekjoge sobai course cere dibe r keu admmtn test o dibe nah deki ki korte pare but eta keu krbe nah amdr ekta ny…..
chagol marka decision!!!
দাও দাও। যেদিকে যেদিকে বাঁশ পাইবা সব আমাগো পিছন দিয়া দেও।। :-/
জীবনেও কার্যকর হবে না। কারন বাইরে প্রাকটিস ওখানকার হেড & সিনিয়র ডাক্তারদেরই ভালো । :-/
Itz lyk a Suicide decision fr all dr..
Itz a way to get post graduation after that itz a brand to Accomodate chamber practice …
if it happens our Idol teacher left their job from BSMMU.Then It will compromise the Quality of BSMMU
🙂
অবাস্তব সব কথাবার্তা। কাজের কাজ বাদ দিয়ে খালি ফালতু প্যাঁচাল।
যেইটা পারবে না হেইটা কইয়া হুদাই লাফায়
Muhaimin Al Zihan
হুদাই আজাইরা পরিকল্পনা নিছে …. যতদিন বাংলাদেশ বলে একটা দেশ থাকবে, ততদিন এই দেশে এই ধরনের কুনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে পারবে না …. দিস ইজ বাংলাদেশ, মাইন্ড ইট …!!!
Wow ki chweet! Osshojho r koto Guinea pig banabe !!!! :#
আমি একসময় কুষ্টিয়াতে প্রাইভেট প্র্যাকটিস করতাম । বিকেলে ও রাতে কমপক্ষে ৪০ জন চক্ষু রোগী দেখতাম। ( আমি যখন কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চক্ষু কনসালটেন্ট, তখন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বর্তমান ডিজি অধ্যাপক ডাঃ দীন মোঃ নুরুল হক রাজবাড়ি সদর হাসপাতালে চক্ষু কনসালটেন্ট); গত ১৫ বছর ঢাকায় আছি; প্রাইভেট প্র্যাকটিস করি না – এর জন্য পরিচিতজনেরা বেজায় নাখোশ। তাঁদের বক্তব্য তোমার টাকার প্রয়োজন না থাকতে পারে, তাই বলে মানুষ সেবা থেকে বঞ্চিত থাকতে পারে না। আমার প্রাইভেট প্র্যাকটিস না করাটা কেউই সমর্থন করে নাই।
তবে আমার মতে decision টা একদিক থেকে ভাল। যেহেতু বলা হয়েছে যে এর জন্য অতিরিক্ত বেতন দেয়া হবে, এটা একটা প্লাস পয়েন্ট। আবার একইসাথে এটা করলে জুনিয়র ডাক্তাররা বেশি লাভবান হবেন। এক্ষেত্রে জুনিয়ররা কিছু না বুঝলে বা confused থাকলে সেই রোগীকে হাসপাতালে সিনিয়র ডাক্তারের কাছে refer করবেন। এভাবে referral system টাও চালু হবে বলে আশা করা যায়।
নিয়ম তো পুরা রাজ নিয়মের মতোই অভিজাত। কিন্তু প্রাইভেট প্র্যাকটিস উঠায় দিলে অন্য দেশে যে বেতন দেয়- সেই বেতন কি দিতে পারবে? নাকি দুই টেকা ধরায়া দিয়া ফাইভ স্টার সেবা চাইবে? এ যেন- ছাল নাই কুত্তার বাঘা নাম।
লাভের মধ্যে লাভ একটা হইসে। বিএসএমএমইউ নিজেরা বাস্তবায়ন এইটা করতে পারুক বা না পারুক, সরকারের মাথায় দুষ্টু বুদ্ধিটা ঢুকায়ে দিছে। কয়দিন পর শুনমু বিসিএস চাকরী করলে কেউ প্রাইভেট প্র্যাকটিস করতে পারবে না!
লাইক এ বস। (y)
😀 পুরাই মাস্তি চলতেছে ডাক্তার নিয়ে।সন্মান তো নাই,পাবলিকের মাইর তো আছেই,এখন সিস্টেমের মাইর শুরু।শালা মাইর না খেয়ে যাবি কই?
এটা ভালো একটা উদ্যোগ। কেও যদি মনে করে চাকরি থেকে প্রাইভেট প্রাকটিস ভালো তার চাকরি না করলেই হয়।
Moin Ahmed যারা আপনার প্রাইভেট প্রাকটিস না করাতে নাখোশ তারা যতই সেবার দোহাই দিক কারনটা কিন্তু অন্য। একজন সিনিয়র ডাক্তার টাকার লোভ না করে সাধারন মানুষকে সেবা দিচ্ছে সেটা সমাজ নিতে পারে না। প্রাইভেট প্রাকটিস না করলে সেবা দেওয়া যাবে না কেন? যারা এসব বলে তারা চাইলেই হাসপাতালে আপনাকে দেখাতে পারে। কিন্তু ওরা সেই কষ্টটা করবে না।
কি আর করার__
আগে যে সময় ডাক্তারা প্রাকটিস করত, এখন সবাই বট গাছে ওইঠা গান গাইব,,
“আল্লাহ ভাত দে,কাপড় দে,টাকা দে”।।
professors???? i dont believe
eita kokhnoi hobena..vua
এর থেকে ডাক্তারদের গলা টিইপা মাইরা ফালাইলেই পারে। এদেশের মানুষের ডাক্তার দরকার নাই। ঝাড়ফুঁক / কবিরাজই ভালো।
তাহলে কি কোয়াক রা প্রাইভেট প্রাক্টিস করবে।
সব ডাক্তাররা না খেতে পেয়ে Marasmus er Baby হইয়া যামু।
Doctor ra first class citizen ar aye deshe tader sate third class citizen er cheyeo kharap vebohar kora hoi
পার্বে না ..
তবে ভাল উদ্দোগে .
Bahhh..shabash bangladesh e prithibi obak takiea Roy…
সঠিক সিদ্ধান্ত!! সব প্রফেসরের প্রাইভেট প্রাকটিস বন্ধ করা হোক!!
এই ব্যাপারটাকে সবাই অপমান হিসেবে নিচ্ছে কেন বুঝলাম না। এতে আখেরে ডাক্তারদেরও লাভ হবে রোগীদেরও লাভ হবে। সবাই বোধহয় নিউজটা ভালো কের পড়ে নাই।
Megh Konna কখনো হবে কিনা সেটা এখনও বলা যাচ্ছে না। তবে আমাদের এর ইতিবাচক দিকটা দেখতে হবে।
কি যাতনা বিষে , বুঝিবে সে কিসে …….
jara ei niyom kore… tader age treatment deya bondho kore deya hok
হুম… আমার মতে সবাই এটা ভালভাবে না পড়েই কমেন্ট করছে। এখানে বলা হয়েছে যে শুধুমাত্র BSMMU এর “অধ্যাপক” স্যার/ম্যাডামরা চেম্বার করতে পারবেন না। এটা অবশ্যই ভাল একটা উদ্যোগ। যদিও এর বাস্তবায়ন নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে। কারণ এতে জুনিয়র ডাক্তাররা উপকৃত হবে। চেম্বারে জুনিয়রদের রোগী না পাওয়ার হতাশাও কমবে।
সাথে সাথে পুরো চিকিৎসা ক্ষেত্র যে মাত্র ৫% চিকিৎসকরা দখল করে আছে সেটারও বিকেন্দ্রীকরন হবে।
না বুঝে কোন মন্তত্ব্য করবেন না প্লীজ.
বাংলাদেশে শতকরা হিসাবে কতজন ডাক্তার ভাল প্রেকটিস করেন চিন্তা করুন.
ননপ্রেকটিসিং করলে বেশীর ভাগ ডাক্তার লাভবান হবেন.
কারন তারা তখন হাসপাতালেই রোগী দেখবেন এবং বেতন ও বেশী পাবেন.
akhn sudhu BSMMU ar kotha boltese ar por jodi gota desher sob hospital ar kotha bole tokhn…?????akhn k k bolbe valo uddog..???lol
ভাল সিদ্ধান্ত, অবশ্যই সমর্থন করি। কিন্তু এতে সবচেয়ে ক্ষতির মুখে পরবে স্বনামধণ্য কিছু বেসরকারি হাসপাতাল। আর সেটাই এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের প্রধান অন্তরায় হবে, কারণ সেসব হাসপাতাল গুলো এক এক টা টাকার ডাইনোসর তারা কখনই চাইবে না যে এমনটা হোক তারা BSMMU, NICVD র মত প্রতিষ্ঠানের প্রফেসর সাহেবদের দিয়েই টাকা রোজগার করে।