নামের আগে ডাক্তার পদবী কারা লিখতে পারবেন তা নিয়ে এমবিবিএস আর অন্যান্য ডিগ্রীধারীদের মধ্যে মাঝে মধ্যে তর্ক হয়। সেই তর্কে না গিয়েও বোধহয় এর সহজ সমাধান সম্ভব।
এদেশে কেবলমাত্র রেজিস্টার্ড ডাক্তারদের প্র্যাকটিস করার অধিকার আছে। একজন এমবিবিএস পাশ করেও যদি ইন্টার্নশিপ না করেন তবে তিনি বিএমডিসি সার্টিফিকেট পাবেন না, প্র্যাকটিস করার অধিকারও তার থাকবে না। বাইরের কোন দেশ থেকে ডিগ্রী আনলেও আগে বিএমডিসি থেকে অনুমোদন জোগাড় করতে হয় প্র্যাকটিস করার জন্য।
এমন আইন করা উচিত যে সাইনবোর্ড, প্যাড, কার্ড সব জায়গাতেই একজন ডাক্তারকে তার রেজিস্ট্রেশন নাম্বার লিখতে হবে।
তাহলে অন্য ডিগ্রিধারীদের পাশাপাশি এমবিবিএস ডিগ্রী লাগিয়ে নেওয়া ভুয়া ডাক্তাররাও সনাক্ত হবে।
হাসপাতাল, ক্লিনিক বা চেম্বারে ডাক্তার নামের ব্যবহার, বিএমডিসি রেজিস্ট্রেশন ছাড়া করা যাবে না। নামের আগে ডাক্তার লাগিয়ে বাসায় বসে থাকুক বা ছাত্র পড়াক, সমস্যা নাই।
রেজিস্ট্রেশন নাম্বার মিলিয়ে ভুয়া/আসল ডাক্তার চিনে নেওয়া খুব সহজ। তাই বিষয়টা প্রচার পেলে জনগনই সচেতন হয়ে যাবে, অনেক বাটপাড়ি বন্ধ হবে। রেজিস্ট্রেশন নাম্বার দিতে বাধ্য থাকলে ডাক্তারদের মধ্যেও জবাবদিহিতা বাড়বে।
যথাযথ কর্তৃপক্ষ উদ্যোগী হয়ে এই সহজ কিন্তু কার্যকরী পদক্ষেপটি নিলেই অনেক অনিয়ম দূর হবে আশা করা যায়।
লেখাটি পাঠিয়েছেন: মাহমুদ ইব্রাহিম (ঢাকা মেডিকেল কলেজ)
Hmm correct decision. .
Hmm correct decision. .
আর এখানে গিয়ে যেকোনো একটা বিএমডিসি রেজিস্ট্রেশন নম্বর লিখলেই আপনি ঐ ডাক্তারের ছবিসহ নাম-ঠিকানা পেয়ে যাবেন।
যাচাই করা এখন খুবই সহজ। 🙂
http://bmdc.org.bd/doctors-info/
Abir ভাই, বাসার ঠিকানা, বাবার নাম দিয়ে এখানে কি হবে ?
এই জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়টা নিয়ে BMDC-র সাথে আলাপ করতে পারো, Sanjoy! :/
ডাঃ লিখতে দেয়া যৌক্তিক।
Yes, This is right of DMF