কোন এক অজ্ঞাত কারণে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজের (রামেক) এক শিক্ষার্থী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
শনিবার দুপুর ১টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃতু্যু হয়। এর আগে তিনি কলেজের পিংকু হোস্টেলের ১২২ নং কক্ষে ফ্যানের সঙ্গে রশি টানিয়ে গলায় ফাঁস দেন। আত্মহত্যাকারী শিক্ষার্থীর নাম আহসান হাবিব মিল্টন। তিনি রামেকের ২৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। মিল্টন কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী থানার সবুজপাড়া গ্রামের হুমায়ুন কবিরের ছেলে।
মিল্টনের সহপাঠীরা জানান, শনিবার সকালে মিল্টনের রুমমেটরা ক্লাস করার জন্য ক্যাম্পাসে যায়। তবে মিল্টন তার রুমেই ছিল। দুপুর ১২টার দিকে মিল্টনের এক রুমমেট এসে রুরের দরজায় বারবার ধাক্কা দিলেও ভেতর থেকে কোনো সাড়া পাওয়া যাচ্ছিলো না। পরে কক্ষের আশপাশের ছাত্ররা এসে দরজা ভেঙ্গে মিল্টনকে উদ্ধার করে রামেক হাসপাতালে ভর্তি করায়। হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করা হলে দুপুর ১টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
প্ল্যাটফর্মের পক্ষ থেকে নিহতের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি, এবং সেই সাথে সৃষ্টিকর্তার কাছে আহসান হাবিব মিল্টন এর রূহের মাগফেরাত কামনা করছি । আল্লাহ যেন মিল্টনের পরিবারকে শোক সইবার তৌফিক দান করেন।
দুঃখ জনক
Often underlying depression is the cause of suicides
Ki shuru hoilo egula very sad……
very sad
A student from Bangladesh medical college also committed suicide today 🙁 inna lillahi wa inna ilaihi rajiun
আমার নিজেরই মাঝে মাঝে মনে হয় মরে যাই।তাও এসব ঘটনা কষ্টদায়ক 🙁
ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন
মেডিকেল কলেজে আত্মহত্যার ঘটনা কয়েক বছরে বেশ কয়েকটি ঘটলো। ওর আত্মহত্যার কারনটি যদি ব্যক্তিগতও হয়, তবুও বলবো মেডিকেল কলেজ একটা হতাশার খনি, আর আমরা সবাই সেখানে বড্ড আত্মকেন্দ্রিক। মেডিকেল কলেজে ছাত্রছাত্রীদের কাউন্সেলিং এর ব্যবস্থা থাকাটা খুব জরুরী হয়ে পড়েছে।
ছোট একটা ছেলে, ভূল করতেই পারে, জীবনের কতটুকুই বা বুঝতো। কিন্তু এর দায় কি ওর পারিপার্শ্বিকতা বা আমাদের নেই? বড় আত্মকেন্দ্রিক হয়ে যাচ্ছি আমরা দিন দিন। ছেলেটির এমন কাওকেই অতটা আপন ভাবতে পারেনি যে ওর কাধে হাত রাখলে এমন সিদ্ধান্ত থেকে ফিরেও আসতে পারতো… আমাদেরই ব্যর্থতা…
ভাই মিল্টন, কতটা অভিমান জমে ছিল তোর মনে, আমরা কেউই বুঝিনি রে, হয়তো ব্যস্ত আমাদের কেউ আগ্রহভরে কখনো বুঝতেও চাইনি।
ভাল থাকিস ভাই আর আমাদের কখনো ক্ষমা করিস না…
Bangladesh must build up extensive infrastructure for psychiatric care