কোভিড-১৯ প্রতিরোধে জনস্বাস্থ্য এবং সামাজিক ব্যবস্থাপনার সমন্বয়

প্ল্যাটফর্ম নিউজ, ২৫ এপ্রিল ২০২০, শনিবার:

কোভিড-১৯ প্রতিরোধে জনস্বাস্থ্য এবং সামাজিক ব্যবস্থাপনার সমন্বয়ঃ Considerations in adjusting public health and social measures in the context of COVID-19

বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশে কোভিড-১৯ প্রতিরোধে নানাবিধ পদক্ষেপ গৃহিত হয়েছে। এ সকল পদক্ষেপের মূল উদ্দেশ্য ছিল সামাজিক ও ব্যক্তি পর্যায়ে কোভিড-১৯ সনাক্তকরণ, পরীক্ষা, আইসোলেশন, সংক্রমণ প্রতিরোধ ও সকল রোগীর সেবা প্রদান,‌ রোগীর সংস্পর্শে আসা সকলের কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিতকরণ এবং ব্যাক্তি ও কমিউনিটি পর্যায়ে জনস্বাস্থ্য ও সামাজিক ব্যবস্থাপনার সমন্বয়। সাধারণত সংক্রমণের প্রকৃতি ও বিস্তার এর ধরন বিবেচনা করে বিভিন্ন পর্যায়ে গৃহীত পদক্ষেপ সমূহ নির্ধারণ করা হয়।

জনস্বাস্থ্য এবং সামাজিক করণীয়: Public health and social measures

জনস্বাস্থ্যের মধ্যে রয়েছে ব্যক্তিগত সুরক্ষা (হাত ধোয়া এবং হাঁচি-কাশি শিষ্টাচার), পরিবেশগত আচরণ, শারীরিক দূরত্ব, ভ্রমণসংক্রান্ত নির্দেশনা ইত্যাদি।

সামাজিক ব্যবস্থাপনার মধ্যে রয়েছে জনসাধারণের চলাচলে নিষেধাজ্ঞা, স্কুল ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা, এলাকাভিত্তিক কোয়ারেন্টাইন ব্যবস্থা এবং আন্তর্জাতিক ভ্রমণের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ।

জনস্বাস্থ্য এবং সামাজিক ব্যবস্থাপনার মধ্যকার সমন্বয়ের সময়, গৃহিত পদক্ষেপ সমূহ বিবেচনার ক্ষেত্রে আমাদের সামাজিক এবং অর্থনৈতিক প্রভাবের বিষয়টি আমলে নিতে হবে। এমনভাবে কাজটি করতে হবে যেন সম্ভাব্য ক্ষতি ও উপকারিতার ভারসাম্য রক্ষা হয় এবং সেই সাথে কোভিড-১৯ এর পুনরুত্থান ও জনসাধারণের স্বাস্থ্য বিপন্ন না হয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এই মহামারীকে সংক্রমণের চারটি ধাপে বিভক্ত করেছে:

১। প্রথম ধাপ- কোন রোগী পাওয়া যায়নি।

২। দ্বিতীয় ধাপ- বিচ্ছিন্নভাবে রোগী পাওয়া যাবে।

৩। তৃতীয় ধাপ- একটি নির্দিষ্ট এলাকায় বেশ কিছু রোগী পাওয়া যায়।

৪। চতুর্থ ধাপ- সামাজিক সংক্রমণ।

এই মহামারীতে সামনের দিনগুলোতে নিম্নোক্ত ফলাফল পাওয়া যেতে পারে:

১। সম্পূর্ণভাবে সংক্রমণ রোধ।

২। সংক্রমণের পুনরাবৃত্তি।

৩। স্বল্প পরিমাণে সংক্রমণ বহাল থাকা।

ঝুঁকি মূল্যায়ন: Risk Assessment

জনস্বাস্থ্য এবং সামাজিক ব্যবস্থাপনার সমন্বয়ের ক্ষেত্রে ঝুঁকিসমূহের যথাযথ মূল্যায়ন প্রয়োজন। যে সকল বিষয়ের উপর ভিত্তি করে ঝুঁকি মূল্যায়ন করতে হবে, তা হল-

১। এপিডেমিওলজিকাল ফ্যাক্টর: এর মাঝে আছে নিশ্চিত ও সম্ভাব্য কোভিড-১৯ রোগীর সংখ্যা, হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা, আইসিইউ তে থাকা রোগীর সংখ্যা, মৃতের সংখ্যা, মোট পরীক্ষার বিপরীতে পাওয়া পজিটিভ রোগীর হার ইত্যাদি।

২। স্বাস্থ্যসেবার সক্ষমতা: হাসপাতালসমূহের ধারণক্ষমতা, স্বাস্থ্যকর্মীর সংখ্যা, আইসিইউ ও সাধারণ বেডের সংখ্যা, স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে ট্রায়াজের সুবিধা, ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জামের মজুদ, চিকিৎসা প্রদানের সংকটকালীন জাতীয় নির্দেশনা অনুযায়ী কোভিড-১৯ রোগী ও অন্যান্য রোগীর চিকিৎসা প্রদান।

৩। জনস্বাস্থ্য সক্ষমতা: সন্দেহভাজন রোগী চিহ্নিতকরণ ও পরীক্ষা করার হার, নতুন নিশ্চিত রোগীর আইসোলেশন করা, রোগীর সাথে সম্পর্কিত সকলকে চিহ্নিত করে কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিতকরণ, ক্লাস্টার ও সন্দেহভাজন রোগী চিহ্নিতকরণের জন্য নিয়োজিত র‍্যাপিড রেসপন্স টিমের সংখ্যা ইত্যাদি।

৪। কার্যকরী ওষুধের প্রাপ্যতা: বর্তমানে কোভিড-১৯ এর কোন কার্যকরী ওষুধ বা ভ্যাক্সিন আবিষ্কার হয়নি।

জনস্বাস্থ্য এবং সামাজিক ব্যবস্থাপনা সমন্বয়ের নীতিমালাঃ Guiding principles when considering the adjusting of public health and social measures

কী ধরনের এবং কী উপায়ে কোভিড-১৯ সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে তা নির্ধারণের জন্য নিম্নোক্ত বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখতে হবেঃ

১। কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণে স্বাস্থ্যসেবা ও জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় গৃহীত কার্যক্রম গুলো যেমন: সনাক্তকরণ পরীক্ষা, আইসোলেশন, আক্রান্ত রোগীর সেবা প্রদান,‌ রোগীর সংস্পর্শে আসা সকলের কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিতকরণ, হাত ধোয়া এবং হাঁচি-কাশি শিষ্টাচার, পরিবেশগত মনসামাজিক আচরণ, শারীরিক দূরত্ব সকল ক্ষেত্রেই নিশ্চিত করতে হবে।

অন্যদিকে কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রনে সামাজিক ব্যবস্থাপনার যে ধাপগুলো রয়েছে যেমন: জনসাধারণের চলাচলে নিষেধাজ্ঞা, স্কুল ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা, এলাকাভিত্তিক কোয়ারেন্টাইন ব্যবস্থা এবং আন্তর্জাতিক ভ্রমণের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ ইত্যাদি সেগুলো একসঙ্গে প্রয়োগ না করে বরং কম সংক্রমিত এলাকা অর্থাৎ যেখানে রোগের প্রাদুর্ভাব কম সেখান থেকে শুরু করে ক্রমান্বয়ে জাতীয় পর্যায়ে সম্প্রসারিত হবে।

২। যদি সম্ভব হয় নিয়ন্ত্রিতভাবে ধাপে ধাপে কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রন ব্যবস্থাপনায় গৃহীত সামাজিক কার্যক্রমগুলি একটি একটি করে অপসারণ করতে হবে। যেমন: দুটি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার মাঝে দুই সপ্তাহের একটি বিরতি দিয়ে দেখা যেতে পারে যে কী কী ধরনের সমস্যা হতে পারে। এটি অবশ্য নির্ভর করে সারভিলেন্স সিস্টেম এর গুণগত মান আর ঝুঁকি নিরুপণ এর সক্ষমতার উপর।

৩। প্রতিটি ব্যবস্থাপনার কার্যক্ষমতার সঠিক বৈজ্ঞানিক প্রমাণ না থাকলে যে ব্যবস্থাপনার গ্রহণযোগ্যতা বেশি ও বিরোধিতা কম সেটিকে প্রথমে প্রয়োগ এবং সবশেষে অপসারণ করতে হবে।

৪। ঝুঁকিপূর্ণ জনসংখ্যার সুরক্ষার বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়ে ব্যবস্থাপনার প্রয়োগ ও অপসারণ করতে হবে।

৫। যে সকল এলাকায় জনসংখ্যা কম সেখানে কিছু ব্যবস্থাপনা (যেমন: ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বন্ধ) অপসারণ করা যেতে পারে। অথবা শতভাগ জনগোষ্ঠীর উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার পূর্বে আংশিকভাবে তুলে নিয়ে এর ফলাফল পর্যবেক্ষণ করা যেতে পারে।

সমন্বিত জনস্বাস্থ্য ও সামাজিক ব্যবস্থাপনার বাস্তবায়ন: Implementation of the adjusting of public health and social measures

১। কোভিড-১৯ সংক্রমণকে এমন করে বিচ্ছিন্ন বা এলাকাভিত্তিক পর্যায়ে আটকে রাখতে হবে যেন রোগীদের সংস্পর্শে আসা নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষের মাঝে সীমাবদ্ধ থাকে। নতুন রোগীদের সংখ্যা এমনভাবে কমিয়ে রাখতে হবে যেন স্বাস্থ্যসেবার সক্ষমতার সাথে তা সমঞ্জস্যপূর্ণ হয়।

২। পর্যাপ্ত জনস্বাস্থ্য কার্যক্রম ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সক্ষমতা থাকতে হবে যেন মৃদু, মাঝারি, গুরুতর নির্বিশেষে সকল রোগী চিহ্নিতকরণ ও আইসোলেশন নিশ্চিত করা যায় এবং যেখানে স্থানীয় সংক্রমণ উপস্থিত। সেখানে-

চিহ্নিতকরণ, পরীক্ষা, আইসোলেশন ও চিকিৎসা প্রদানের মাধ্যমে সংক্রমণ চেইনকে ছিন্ন (transmission chain break) করা।

রোগীর সংস্পর্শে আসা সকল ব্যক্তি কে চিহ্নিতকরণ এবং তাদের কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত করার জন্য পর্যাপ্ত কর্মী তৈরী রাখা।

স্বাস্থ্যসেবা কর্মী ও হাসপাতালের কার্যক্ষমতা নির্ধারণ ও সম্ভব হলে সম্প্রসারণ যেন রোগের পুনরাবৃত্তি প্রতিহত করা যায়।

পরবর্তীতে ব্যবস্থাপনার উন্নয়নের জন্য ব্যাপক হারে তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে ঝুঁকি মূল্যায়ণ ও ব্যবস্থাপনার কার্যক্ষমতা নির্ধারণ।

৩। উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যবস্থাপনায় সংক্রমণ ঝুঁকি কমিয়ে আনার জন্য কোভিড-১৯ সংক্রমণের উপাদানসমূহকে চিহ্নিতকরণ এবং পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে নতুন করে সংক্রমণের ঝুঁকি কমানো।

হাসপাতাল বা সেবা কেন্দ্রে সংক্রমণ প্রতিরোধ জোরদার করতে হবে, যেমন: Triage, স্ক্রিনিং, তাপমাত্রা পরিমাপ, সুরক্ষা সামগ্রি, বর্জ্য ব্যাবস্থাপনার দিকে বিশেষ নজরদারি রাখতে হবে। সেবা কর্মীদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য এর বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ।

রোগী বা রোগীর সাথের লোকজন এর হাঁচি-কাশি, শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে সংঘটিত সংক্রমণ হ্রাস।

বদ্ধ জায়গা, যেমন: সিনেমা, বার, সেলুন, শপিং মল, খাবার হোটেল যেখানে পর্যাপ্ত শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভবপর নয় সেখানে সংক্রমণ প্রতিরোধ।

জনবহুল এলাকায় যেমন বাজার, পাব্লিক ট্রান্সপোর্ট, স্কুল, সুপার মার্কেট, প্রার্থনালয়, খেলা দেখার জায়গা ইত্যাদি জায়গায় শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা।

৪। কর্মস্থলে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা।যেমন: শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা, হাত ধোয়ার ব্যবস্থা করা, হাঁচি-কাশি শিষ্টাচার, কর্মীদের নিয়মিত তাপমাত্রা মনিটরিং করা।

৫। উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে আগত রোগী দ্বারা সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়ন্ত্রনের জন্য বহিরাগতদের প্রবেশ এবং প্রস্থানের সময় স্ক্রিনিং, অসুস্থ ভ্রমণকারীর আইসোলেশনের ব্যবস্থা ও সংক্রমিত এলাকা থেকে আগত ব্যক্তিদের প্রত্যেকের কোয়ারেন্টাইনের ব্যবস্থা করা।

৬। সকল নতুন রোগী চিহ্নিতকরণ এবং চিকিৎসা প্রদানকে সামাজিকভাবে স্বাভাবিক হিসেবে ধরে নিতে হবে এবং জনসাধারণ রোগের পুনরুত্থান কে কমিয়ে আনতে মুখ্য ভুমিকা পালন করবে। সব সময় হাল নাগাদ তথ্য আদান প্রদান এর মাধ্যমে কোভিড-১৯ এর জনস্বাস্থ্য ও সামাজিক ব্যবস্থাপনায় সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ গুলো জনগণকে জানাতে হবে এবং কোন ব্যাবস্থা আরোপ করা বা তুলে নেয়ার আগে তাদের মতামত জানতে হবে।

জনস্বাস্থ্য ও সামাজিক ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন পর্যায়ে জনগনের বেসিক চাহিদা বিশেষ করে community food-supply chains এবং কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ রোধে এই নিয়ন্ত্রণমূলক কাজগুলোর সামাজিক অর্থনৈতিক প্রভাব সুক্ষভাবে যাচাই করে বহুখাতভিত্তিক ব্যাবস্থা নিতে হবে। জনস্বাস্থ্য ও সামাজিক (পাব্লিক হেলথ এবং সোশ্যাল) ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন পর্যায়ে জনগনকে ভুল তথ্য ও কুসংস্কার থেকে মুক্ত রাখতে হবে। তারা যাতে ভয় কে জয় করে সঠিক সময় সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে।

সোশ্যাল এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়া মনিটর করা, ডিজিটাল প্ল্যাটফরমগুলো কাজে লাগিয়ে তা স্বাস্থ্য সেবা এবং জনসচেতনতার কাজে ব্যবহার করা।

এসময়টাতে সকল স্টেক হোল্ডার এবং জনগণ একসাথে কাজ করা খুব জরুরী, জনগণ চাইলেই এই সংক্রমণের গতি থামিয়ে দিতে পারে। অনেক দেশ শতভাগ মাস্ক ব্যবহারকে আইন এর আওতায় নিয়ে এসেছে এবং সেখানে তারা শুধু এই একটি কাজ ভালোভাবে করেই বহুলাংশে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়েছে।

৭। এখানে যে প্রস্তাবণা গুলো নিয়ে কথা বলা হলো এগুলো তখনই শতভাগ কার্যকরী হবে যদি নেতৃত্ব ও ব্যবস্থাপকগণ ইফিসিয়েন্ট হন এবং পুরো প্রক্রিয়াটি দুর্নীতিমুক্ত ও সার্বজনীন হয়।

৮। প্রথম থেকেই তিন স্তরবিশিস্ট প্ল্যান করতে হবে, যেমন:

কনভেনশনাল প্ল্যান

কন্টিনজেন্সি প্ল্যান

ক্রাইসিস প্ল্যান

সংক্রমণের গতিবিধি ও প্রস্তুতির বাস্তব অবস্থা যাচাই, বিবেচনা করে সেই স্তর এর পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করতে হবে।

অনুবাদ:
ডা. মো. রিজওয়ানুল করিম
ডা. নাওমি নুর
আরাফাত তান্নুম

Platform

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Time limit is exhausted. Please reload the CAPTCHA.

Next Post

চিকিৎসকদের প্রণোদনা: সরকারি-বেসরকারি বিভাজন?

Sat Apr 25 , 2020
প্ল্যাটফর্ম নিউজ, ২৫ এপ্রিল ২০২০, শনিবার: গত ২৩ এপ্রিল ২০২০ (বৃহস্পতিবার) বাংলাদেশ সরকারের অর্থমন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ (অনুবিভাগ-১, অধিশাখা-৪) এ নভেল করোনা ভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত রোগীদের সেবা প্রদানে সরাসরি কর্মরত ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীসহ এ সংক্রান্ত সরকার ঘোষিত নির্দেশনা বাস্তবায়নে মাঠ প্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী এবং প্রত্যক্ষভাবে নিয়োজিত প্রজাতন্ত্রের অন্যান্য […]

Platform of Medical & Dental Society

Platform is a non-profit voluntary group of Bangladeshi doctors, medical and dental students, working to preserve doctors right and help them about career and other sectors by bringing out the positives, prospects & opportunities regarding health sector. It is a voluntary effort to build a positive Bangladesh by improving our health sector and motivating the doctors through positive thinking and doing. Platform started its journey on September 26, 2013.

Organization portfolio:
Click here for details
Platform Logo