ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ভবন ভেঙে ,সেখানে বিশ্বমানের আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে ইতিমধ্যেই একটি চিঠি হাসপাতাল পরিচালকের কাছে পৌঁছেছে।
ঢামেক হাসপাতালের সহকারি পরিচালক ডা. খাজা আবদুল গফুর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পাওয়ার কথা স্বীকার করলেও বিস্তারিত কিছু বলতে রাজি হননি।
তবে অন্যান্য সুত্র থেকে জানা গেছে, ইতোমধ্যে নতুন করে ভবন তৈরির মূল পরিকল্পনার কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী একাধিক বহুতল ভবন নির্মিত হবে। প্রতিটি ভবন হবে কমপক্ষে ২০ থেকে ২৭ তলা।
মূলত, ভূমিকম্প প্রতিরোধে সক্ষম বহুতল ভবন নির্মাণ করার জন্যই এই ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
কেননা, চলতি বছরের ৩ মার্চ ভোরে রাজধানীসহ সারাদেশে ৬ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এ ঘটনায় নতুন করে সরকারি হাসপাতালে ভূমিকম্প পরবর্তী সময়ে চিকিৎসা প্রদানের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন উঠে।এতে করে প্রথমেই অন্যতম বৃহৎ ঢামেক হাসপাতালের চিকিৎসা সক্ষমতা নিয়ে আলোচনা হয়।
বর্তমানে ঢামেক হাসপাতাল-১, ঢামেক হাসপাতাল-২ ও ঢামেক বার্ন ইউনিট মিলিয়ে ২৬শ’ বেডের হাসপাতাল পরিচালিত হচ্ছে। প্রতিদিন গড়ে আউটডোরে তিন থেকে চার হাজার রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন।
হাসপাতালের ইতিহাস পর্যালোচনায় জানা যায়, ১৯০৪ সালে তৎকালীন ইস্টবেঙ্গল ও আসামের সচিবালয় ভবন হিসেবে নির্মিত হয় বর্তমান ঢামেক হাসপাতাল ভবন। পরে ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলে ভবনটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ওই সময় হাসপাতাল ভবনের একটি বড় অংশ ইউনিভার্সিটি মেডিকেল সেন্টার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া বাকি অংশ শিক্ষার্থীদের ডরমেটরি ও কলা ভবনের প্রশাসনিক কার্যক্রমে ব্যবহৃত হয়।
পরবর্তীকালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এ ভবনে একশ শয্যার আমেরিকান বেইজড হাসপাতাল হিসেবে যাত্রা শুরু হয়। ১৯৪৬ সালে ভবনটিতে ঢামেক প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তী সময়ে মেডিকেল কলেজ পার্শ্ববর্তী ভবনে স্থানান্তরিত হলে এখানে হাসপাতালের কার্যক্রম শুরু হয়।
এদিকে, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে চিঠি প্রাপ্তি ও এ সংক্রান্ত পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে আরও কিছু জানার চেষ্টা চলছে।
সুত্র ঃ সময় নিউজ
আগে তৃতীয় চতুর্থ শ্রেণীর দৌরাত্ম্য কমাতে হবে তারপর এনিথিং ইজ পসিবল।
rogi der r tader attendent der kivabe bisshoman a unnito kora jay abepare o bhebe dekhte hobe.
world class to ekhon e ase dmc
উঁচা উঁচা বিল্ডিং বানাইলেই বিশ্বমানের হাসপাতাল হইবো? বাঙালি কি সারাজীবন বলদই থাইকা যাইবো? একটুও কি মাথায় বুদ্ধিশুদ্ধি হইবো না?
হাইকোর্ট দেখানো।
এখনো তো আন্তর্জাতিক মানের আছে।
সবার মানসিকতা না বদলালে সম্ভব না।