- ১৬ মার্চ, ২০২০
communicable disease control এর principles গুলো তিন ধাপে করা হয়।
1. Reduction of sources
2.Breaking the media or channels or breaking infection chain.
3.protection of the host.
এগুলো করার জন্য নিচের কতগুলো ধাপের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হয় –
1.Notification.
2.Early diagnosis and prompt treatment.
3.Reporting
4.Isolation
5.Quarantine
6.Disinfection
7.Disinfestations
8.Immunoprophylaxis
9.Chemoprophylaxis
10Health education
11.Environmental sanitation
12.Surveillance
অনেকগুলো পয়েন্ট হলেও লক্ষ্য করি,আমরা করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে কোনটাতে কতদূর সবল বা কতদূর পযর্ন্ত এগোতে পারবো/
আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে এখনো notification কার্যকর আছে বলে আমরা বিশ্বাস করি। আবার অনেকেই এটাতে পরোপুরি বিশ্বাস করছেন না। আমরা যতটুকু notify করেছি এমনকি হতে পারে,সেটি কেবল iceberg theory এর উপরের অংশ?
২.Early diagnosis and prompt treatment এ আমরা কতটা স্বয়ংসম্পূর্ন তা যে সন্তোষজনক নয় তা আমরা অনেকেই জানি ভালোভাবে। কিছু case initially detect হলে সেগুলো যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া গেলেও সারা দেশ থেকে একযোগে অনেক case প্রকাশ পাচ্ছে কিন্তু আমরা কতটুকু তৈরী ? এ প্রশ্নের উত্তর কি আছে? বিশেষ করে জেলা, উপজেলা বা গ্রামীণ স্বাস্থ্যব্যবস্থাপনায় কতটা স্বয়ংসম্পূর্ণ ?
এই অংশে আমরা যথেষ্ট দূর্বল একটি epidemic মোকাবেলা করার জন্য! কারন clinical diagnosis along with epidemiological support এর ব্যবস্থা আমাদের পর্যাপ্ত আছে কি?
৩.Reporting চলছে।সাধারন জনগনের কাছে আরো বিশ্বাসযোগ্য এবং গ্রহনযোগ্য report পৌছাবে আশা করি।
৪.Isolation and Quarantine এর অবস্থা যে কি তা আমরা সবাই কম বেশি অবগত। এ জায়গায় Home quarantine নামে যে হাস্যকর ঘটনা ঘটছে প্রতিনিয়ত তা সংবাদ মাধ্যমের বদৌলতে আমরা অবগত
Isolation and quarantine দুটোই এখন major vital role play করবে।যেকোন মূল্যে source reduction করতে হবে।আমরা কি পারব?
COVID-19 transmits directly from person to person or by droplet infection.এখানেই আমরা সবচেয়ে ভয়ংকর অবস্থায় আছি।কারন ডেংগু রোগের মত এর কোন বাহক নেই। তাহলে disease cycle breaking এর জন্য শুধু কার্যকারি পন্থা – source reduction and protection of the susceptible host.খারাপ ব্যাপার হচ্ছে এক্ষেত্রে susceptible host সকলেই।
৫.Protection of the host এর জন্য মাস্ক ব্যবহার, হেলথ হাইজিন মেইনটেইন চলছে।যেমন,হাত ধোয়া,জনসমাগম এড়িয়ে চলা,হাঁচি-কাশির শিষ্ঠাচার মেনে চলা।
কিন্তু ব্যাপকহারে যেটা দেখছিনা Disinfectants এর ব্যবহার পাবলিক প্লেসে,অফিস-আদালতে,ট্রেনে -বাসে। কোথাও কি দেখতে পাচ্ছি ?
The Environmental Protection Agency প্রায় ৮২ টি registered disinfectants এর নাম প্রকাশ করেছে।শুধু ব্যাক্তি পর্যায়ে এর ব্যবহার না করে সরকারি,বেসরকারি বা কোন স্বেচ্ছাসেবকদেরও disinfectant ব্যবহারে এগিয়ে আসতে হবে।অফিস, বাস,ট্রেন,ব্যাংক,বায়োমেট্রিক মেশিন,স্কুল কলেজ আর সবচেয়ে বেশি হাসপাতালগুলোতে।কিন্তু এখনো কার্যত কিছুই দেখলামনা , কেবল মাস্কের ব্যবহার বা হাত ধোয়া ছাড়া।
৬.Chemoprophylaxis কিন্তু chemotherapy নয়। chemotherapy disease progression কমাবে অথবা রোগীকে সুস্থ করবে। কিন্তু chemoprophylaxis disease development ই হতে দেবেনা।এজন্য কিছু ঔষধ ব্যবহার হয় ।হতাশাজনক ব্যাপার হল এটি যে,COVID-19 এর কোন specific immunization,chemoprophylaxis, chemotherapy নেই। শুধুই symptomatic and supportive treatment.সুতরাং disease progression limit অতো সহজ নয়।
আরো ভয়াবহ ব্যাপার হল,অধিক জনসংখ্যা অধ্যুষিত জায়গাগুলোতে মানে মুল শহরগুলোতে আমরা কি করে এর বিস্তার ঠেকাব?আমাদের ত উন্নত দেশগুলোর মত সুবিধা নেই ।
পরিশেষে এটাই বলতে চাই। আমাদের এখন মনোযোগ দিতে হবে এবং কাজ করতে হবে নিচের বিষয়গুলোর উপর –
১.Early diagnosis and prompt treatment
২.Notification (strong and authentic notification system )
৩.Isolation and quarantine (must and strictly )
৪.Use of disinfectants in public place and personal use as well.
৫.Avoiding crowd and staying home as far as possible.
৬.Health education and surveillance
আরো পরিশেষে,যারা Health worker, যারা তারা খুব বিপদজনক অবস্থানে দাঁড়িয়ে আছেন,তাদের personal protective equipment supply দেয়া এবং তাঁদের র্সবোচ্চ সুযোগ সুবিধা প্রদানপূর্বক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কারন এই আগত ভয়াবহ মহামারির বিরুদ্ধে তাঁরাই প্রকৃত যোদ্ধা।
তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট
ডাঃ ফারহানা ইয়াসমীন
নিজস্ব প্রতিবেদক/শেখ লুৎফর রহমান তুষার