ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলায় ৯ দিন কাস্টডিতে থাকার পর বগুড়ার শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর চিকিৎসক ডাঃ মুস্তাফা আল্লামা তালুকদারের জামিন আজ মঞ্জুর হয়েছে। তাকে গ্রেপ্তারের পর বগুড়ার চিকিৎসকগণ ১১টি উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্স, ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট মোহাম্মদ আলী হাসপাতাল ও শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১ ঘন্টা প্রতীকী কর্মবিরতি, কালোব্যাজ ধারণ, ব্যানার প্রদর্শন কর্মসূচি পালন করেন। আজ জামিনের সময় বগুড়া বিএমএ এর ডাক্তারগণ আদালত প্রাঙ্গণে উপস্থিত ছিলেন।
প্ল্যাটফর্ম এর পক্ষ থেকে বাংলাদেশ মেডিক্যাল এ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ), বগুড়া জেলা শাখার নেতৃবৃন্দকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই কার্যকরী ও সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য। অন্যায়ভাবে আটক চিকিৎসকের পাশে দাঁড়িয়ে তাঁদের দৃঢ় ও আপোষহীন অবস্থান নিঃসন্দেহে সারা দেশের চিকিৎসক সমাজের জন্য অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
নিচে এ ঘটনা নিয়ে জাতীয় দৈনিকের সংবাদের লিংক দেওয়া হলো:
জামিন এম্নিতেই কিছুদিনের মধ্যে হতো।প্রশ্ন হচ্ছে,, একজন বিসিএস ক্যাডার চিকিৎসকে সরাসরি কেন কিভাবে জেলে পাঠানো হলো?এ বিষয়ে সরকারি বিধিমালা কি বলে? সেন্ট্রাল বিএমএ কি ভূমিকা নিয়েছে এখানে?
*