ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল,শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপকের অফিস সেবার মানের দৃশ্যমান উন্নয়নের স্বীকৃতি হিসেবে ‘স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাতীয় পুরস্কার-২০১৫’ প্রদান করা হয় গত ৮ ডিসেম্বর প্যান প্যাসিফিক হোটেল সোনারগাঁওয়ে।
জাতীয়ভাবে শ্রেষ্ঠ হিসেবে পাঁচটি করে মেডিক্যাল কলেজ ও বিশেষায়িত হাসপাতাল, জেলা হাসপাতাল এবং উপজেলা হাসপাতাল ক্যাটাগরিতে পুরস্কার দেয়া হয়। এছাড়া প্রতিটি বিভাগে দুইটি করে উপজেলা হাসপাতাল, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতালগুলোতে সেবার মানোন্নয়নে অবদান রাখার জন্য দুইটি বিভাগীয় পরিচালক অফিস এবং পাঁচটি সিভিল সার্জন অফিসকে পুরস্কার দেয়া হয়েছে। অনলাইন রিপোর্টিং, সরেজমিন পরিদর্শন এবং রোগী সন্তুষ্টি জরিপ ব্যবহার করে এই হাসপাতালগুলোকে মূল্যায়ন করা হয়েছে।
শ্রেষ্ঠ ৫ জেলা হাসপাতাল হলো কুষ্টিয়া জেলা হাসপাতাল, নরসিংদী জেলা হাসপাতাল, ঝিনাইদহ জেলা হাসপাতাল, গাজীপুর জেলা হাসপাতাল, জয়পুরহাট জেলা হাসপাতাল। শ্রেষ্ঠ ৫ সিভিল সার্জন অফিস হলো নরসিংদী, গাজীপুর, বরিশাল, পাবনা ও মুন্সীগঞ্জ। শ্রেষ্ঠ দুই বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের অফিস হলো বরিশাল ও ঢাকা।
এছাড়া বিভাগ অনুযায়ী শ্রেষ্ঠ ২ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মধ্যে আছে বরিশাল বিভাগের উজিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও হিজলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। চট্টগ্রাম বিভাগের মধ্যে খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ও পানছড়ি, ঢাকা বিভাগের মাদারীপুরের কালকিনি ও মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী, খুলনা বিভাগের সাতক্ষীরার কালীগঞ্জ ও ঝিনাইদহের শৈলকুপা, রাজশাহী বিভাগের পাবনার ঈশ্বরদী ও সাঁথিয়া, রংপুর বিভাগের কুড়িগ্রামের উলিপুর ও রংপুরের পীরগঞ্জ, সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল ও সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ এ বছর স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাতীয় পুরস্কার পেয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. দীন মো. নুরুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, স্বাস্থ্য সচিব সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক নূর হোসেন তালুকদার, অতিরিক্ত সচিব রোকসানা কাদের, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি এন পারানিথারান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।
ছবিঃ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক বিগ্রেডিয়ার শহিদুল গণি, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, চট্টগ্রাম বিএমএর মহাসচিব ডাঃ মুজিবুল হক খান।
It’s a joke for my own district narsingdi…With 72 percent EPI coverage narsingdi was the last among 64 district in bangladesh. ..how come their cs office is among the best five cs office of bangladesh :p